বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণে স্বাধীনতার জন্য সব নির্দেশনাই ছিল, ছিল গেরিলা যুদ্ধের কৌশল
প্রকাশিত : ১৫:৪৮, ৬ মার্চ ২০১৬ | আপডেট: ১৫:৪৮, ৬ মার্চ ২০১৬
বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণে পর দ্যা পোয়েট অব পলিটিকস নামেই বিশ্ব রাজনীতিতে উদিত হয়েছিল শেখ মুজিবের নাম। আন্তর্জাতিক বাস্তবতা মাথায় রেখে যেমন সরাসরি ঘোষণা ছিলনা স্বাধীনতার আবার স্বাধীনতার জন্য সব নির্দেশনাই ছিল সেই ভাষণে। ছিল গেরিলা যুদ্ধের কৌশলও। আর শুধু ভোগলিক স্বাধীনতাই নয় মানুষের সার্বিক মুক্তিতে উদ্ভাসিত ছিল সেই ভাষণ। যা যুগে যুগে নিপিড়িত মানুষের মুক্তির প্রেরনা হয়ে থাকবে।
শুধু একটি ভাষণ শোনার জন্য মানুষের এমন দীর্ঘ প্রতিক্ষা হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবেনা। ইতিহাসের অমোঘ সন্ধিক্ষনে দাঁড়িয়ে যে ভাষণ দিয়েছিলেন শেখ মুজিব তা বাঙালী জাতির ইতিহাসে যেমন এক অনন্য দলিল আর যুগে যুগে স্বাধীনতা ও মুক্তির আকাংখায় উদ্বেলিত মানুষের প্রেরনার উৎস।
বিশ্ববাসি তাকিয়ে ছিল শেখ মুজিব কী বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন হিসেবে চিহ্নিত হবে, নাকি বাঙালির মুক্তি আন্দোলন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে।
শুধু ভৌগলিক স্বাধীনতাই নয়, সার্বিক মুক্তির আহ্বানও ছিল ভাষনে। বঙ্গবন্ধুর ভাষণে গেরিলা যুদ্ধের কৌশলও ছিল। বস্তুত মুজিবের ৭ মার্চের ভাষণ ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতার মৌলিক ঘোষণা। পরবর্তীতে স্বাধীনতা যুদ্ধ হয়েছে এই ভাষণের আলোকেই।
অথচ বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণের জায়গাটি অবহেলিতই রয়ে গেছে স্বাধীনতার ৪৫ বছরেও।
আরও পড়ুন