শরণার্থীদের প্রবেশ ঠেকাতে বলকানের সঙ্গে ইউরোপের সীমান্ত বন্ধ
প্রকাশিত : ১৫:০৯, ১১ মার্চ ২০১৬ | আপডেট: ১৫:০৯, ১১ মার্চ ২০১৬
শরণার্থীদের প্রবেশ ঠেকাতে আবারো বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বলকান অঞ্চলের সঙ্গে ইউরোপের সীমান্ত। শীত আর বৃষ্টির মধ্যে আটকা পড়ে আছে ৩৫ হাজারের বেশি শরণার্থী। গ্রিস-মেসিডোনিয়া সীমান্তে দুর্ভোগ চরম রুপ নিয়েছে। নতুন প্রস্তাবনা অনুযায়ি, মাসে ৬ হাজার শরণার্থীকে প্রবেশের সুযোগ দিচ্ছে ইউরোপিয় ইউনিযন। তবে, সীমান্ত বন্ধ করে সমস্যার সমাধান হবে না বলে সতর্ক করেছেন জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেল।
যুদ্ধ আর সহিংসতার নির্মম সাক্ষী গ্রিসের ইদোমেনি ক্যাম্প। খাবার নেই, পানি নেই। তীব্র শীত আর বৃষ্টির মধ্যে ছোট্ট তাবুতে দিন পার করছে ১৩ হাজারের বেশি শরণার্থী। দুর্ভোগ-দুর্দশা সঙ্গী করে তাদের অলপক দৃষ্টি অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে।
এদিকে, আবারও বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বলকান অঞ্চলের সঙ্গে ইউরোপের সীমান্ত। মেসিডোনিয়ার পর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে স্লোভানিয়া-সার্বিয়া। শরণার্থীদের ঠেকাতে কড়াকড়ি বাড়িয়েছে হাঙ্গেরিও।
বলকান সীমান্তে আটকা পড়ে আছে ৩৫ হাজার শরণার্থী। ইইউ বলছে, প্রতি মাসে ৬ হাজার করে শরণার্থীকে প্রবেশের সুযোগ দেয়া হবে। যদিও আবেদন করে বসবাসের সুযোগ পাওয়াদের সংখ্যা দিন দিনই কমছে।
তবে, সীমান্ত বন্ধ করলেই শরণার্থী সংকটের সমাধান হবে না বলে আবারো মনে করিয়ে দিলেন জার্মান চ্যান্সেলর।
সংকট মোকাবেলায় সাগরপথে পাকিস্তান, মরক্কো, আলজেরিয়া ও তিউনিশিয়া থেকে আসা শরণার্থীদের ফেরত পাঠাচ্ছে গ্রিস।
আরও পড়ুন