মাতৃভাষা রক্ষায় লড়তে হয়েছে পশ্চাৎপদ ঠাকুরগাঁওয়ের নৃ-জনগোষ্ঠীকে
প্রকাশিত : ১২:০৪, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ | আপডেট: ১২:০৪, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭
বায়ান্নে বুকের রক্ত দিয়ে বাঙালির মাতৃভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠা হলেও অনেক ক্ষুদ্র নৃগোষ্টীর মাতৃভাষার অস্তিত্ব বিপদাপন্ন। নিজেদের মাতৃভাষা রক্ষায় লড়তে হচ্ছে পশ্চাৎপদ ঠাকুরগাঁওয়ের নৃ-জনগোষ্ঠীকে। আগ্রাসনের কারণে তাদের মাতৃভাষা বিপন্ন বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
নিজ ভাষায় কথা বলার অধিকার প্রতিষ্ঠায় ১৯৫২ সালে জীবন দিয়েছিলেন এ দেশের দামাল ছেলেরা। বাংলা পায় রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি। তবে এখন বিপন্ন হয়ে পড়ছে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মাতৃভাষা।
গবেষকদের মতে, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীর মানুষ। ঠাকুরগাঁওয়ের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীরও রয়েছে নিজস্ব মাতৃভাষা। কিন্তু নিজ জাতির বাইরে গেলেই বাংলায় কথা বলা ছাড়া উপায় থাকে না।
জেলায় যেসব নৃগোষ্টী মাতৃভাষায় কথা বলে তাদের নিজস্ব কোন লিপি নাই। এজন্য মাতৃভাষা ইন্সটিটিউটকে লিপির মাধ্যমে ভাষা সংরক্ষনের পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন, মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর মাতৃভাষা সংরক্ষন ও পাঠ্য পুস্তকে নিয়ে আসার আহবান জানান জেলা প্রশাসক ।
সরকারি উদ্যোগে এসব ভাষা রক্ষার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রাও।
আরও পড়ুন