ঢাকা, বুধবার   ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪

বিএনপি নির্বাচনের মাঠে অনুপস্থিত হলেও, ষড়যন্ত্রের মাঠে সক্রিয়: পরশ

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ২৩:৩৭, ৯ মে ২০২৩ | আপডেট: ২৩:৩৮, ৯ মে ২০২৩

গাজীপুরে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ, গাজীপুর জেলা ও মহানগর শাখার প্রতিনিধিবৃন্দের সমন্বয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৯ মে) বেলা ১১টায়, সাগর সৈকত কনভেনশন সেন্টারে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ। 

প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া (বীরবিক্রম)। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী অ্যাড. আজমত উল্লাহ খান, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউল্লাহ ম-ল। সঞ্চালনা করেন- বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল।

সভাপতির বক্তব্যবে যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেন, রাজনীতিতে আনুগত্য ও শৃঙ্খলা একটা বিরাট ব্যাপার। আমাদের আনুগত্য নৌকার প্রতি। নৌকা কিসের প্রতীক? নৌকা বঙ্গবন্ধুর প্রতীক, নৌকা মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রতীক, নৌকা বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রতীক, নৌকা একটা অনুভুতির না। নৌকার সম্মান রাখার জন্য ঐক্য আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন এই নির্বাচনে আমাদের নৌকার মান সমুন্নত রাখার শপথ নিতে হবে। ব্যক্তিস্বার্থ বা আত্মকেন্দ্রিক স্বার্থ ভুলে এখন আমাদের নৌকাকে তুলে ধরতে হবে। ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ করার সময় পরে পাবেন। এই নির্বাচনের গুরুত্ব অপরিসীম। এই নির্বাচন একটা গতি একটা লক্ষ্য নির্ধারণ করবে। আমাদের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের মনোবল বৃদ্ধি করবে। তাছাড়া একটা স্মার্ট বাংলাদেশের বিনির্মাণে গাজীপুরের এই নির্বাচনের গুরুত্ব অপরিসীম। এই নির্বাচনটা এমন একটা সময় হচ্ছে, মাত্র ৬ মাস পর জাতীয় সংসদ নির্বাচন। গাজীপুর এই নির্বাচনে নৌকার জয় জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করে। 

সবচেয়ে আনন্দের ব্যাপার, জননেত্রী শেখ হাসিনার মনোনীত নৌকার প্রার্থী অ্যাড. আজমত উল্লাহ খানের মতো একজন সজ্জন প্রার্থী আমরা পেয়েছি। সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত নগর গঠনে আজমত উল্লাহ খান সাহেবের বিকল্প নাই। অ্যাড. আজমত উল্লাহ সাহেবের সবচেয়ে বড় শক্তি তার ব্যক্তিগত ভাবমূর্তি। তৃণমূলে সাধারণের সঙ্গে মিলেমিশে থাকায় গাজীপুরে আজমত উল্লাহ সাহেবের সততা, দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান ও সাধারণ মানুষের মধ্যে গ্রহণযোগ্যতার কারণে একটা নিজস্ব অবস্থান রয়েছে, যা নৌকার প্রার্থীকে অপ্রতিরোধ্য করে তুলেছে। আওয়ামী লীগ সরকারের জনপ্রিয়তার সাথে সাথে আমাদের প্রধান শক্তি আমাদের প্রার্থীর ব্যক্তিগত ইমেজ। গাজীপুরে অ্যাড. আজমত উল্লাহর পারিবারিক ঐতিহ্য, তার সার্বিক গ্রহণযোগ্যতা ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে সহজেই মিশে যাওয়ার অনন্য গুণাবলির কারণে তার ব্যক্তিগত ভোট ব্যাংক রয়েছে। এই ব্যক্তিগত ভোট ব্যাংক আজমত উল্লাহ সাহেবের জয়ে বড় ভূমিকা রাখবে। সন্ত্রাস ও দুর্নীতিমুক্ত, দক্ষ ও জবাবদিহিমূলক প্রশাসন সৃষ্টি করাই আমাদের নৌকার প্রার্থী অ্যাড. আজম উল্লাহ সাহেবের প্রধান লক্ষ্য। আমাদের নারী নেতৃবৃন্দদেরকে এই প্রচারণায় সম্পৃক্ত করতে হবে এবং গাজীপুরের নেতা-কর্মীদের অনুরোধ করবো যে আপনারা পরিবারের সদস্যসেদর এই প্রচারণায় সম্পৃক্ত করবেন। গাজীপুরে মোট ভোটার সংখ্যা ১১ লাখের বেশি। আমরা যদি নারী ভোটারদের সংঙ্গবদ্ধ করে ভোট কেন্দ্রে আনতে পারি তাহলে নৌকার বিজয় অনিবার্য এবং কেউ ঠেকাতে পারবে না ইনশাআল্লাহ। কারণ, জননেত্রী শেখ হাসিনা নারীর ক্ষমতায়নে অভূতপূর্ব অর্জন করেছেন সারা বিশ্ব জুর। 

এছাড়া ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত বাড়াতে হবে, নিজ ভোট দিতে হবে, পরিবারকে ভোট দেওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করতে হবে এবং একাই সাথে ভোটারদেরকে ভোট কেন্দ্রে আনতে হবে। সকল নেতৃবৃন্দদের বলতে চাই, আপনারা দায়িত্বের সাথে কাজ করুন। এই নির্বাচনকে হাল্কা করে নেয়ার কোন অবকাশ নাই। বিএনপি নির্বাচনের মাঠে অনুপস্থিত হলেও ষড়যন্ত্রের ময়দানে তারা কিন্তু সক্রিয়ভাবে উপস্থিত। বিএনপি নির্বাচনে না আসলেও নির্বাচন গ্রহণযোগ্য এবং প্রতিযোগিতামূলক একটা নির্বাচন হবে। তারা ছদ্মবেশে আমাদের প্রার্থীদের হারাতে চেষ্টা করবে, তারা ডামি প্রার্থী দিয়ে নির্বাচন করছে। সরাসরি নির্বাচনে যাওয়ার তাদের সাংগঠনিক ভিত্তি নাই। তাছাড়া কোন মুখ নিয়ে নিয়ে আগুন সন্ত্রাসীরা জনগণের কাছে ভোট চাইতে যাবে? তাই তারা এই পিছনের দরজার পথ বেছে নিয়েছে। তবে এই নির্বাচনে জয় লাভ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ বিএনপি-জামাত সঙ্গবদ্ধ হওয়ার সুযোগ করে দেয়া হবে, যদি নৌকা পরাজিত হয়। 

একই সাথে, বিএনপি মনোবল ফেরত পাবে। গাজীপুর এমন একটা ভৌগলিক এলাকায় অবস্থান করে যেখান থেকে সরকারকে বিব্রত করা অনেক সহজ। সে কারণে এই নির্বাচনের গুরুত্ব অপরিসীম। সেকারণেই এই নির্বাচনকে জীবন-মরণ যুদ্ধ হিসেবে নিতে হবে। তবে সরকারের উন্নয়ন কর্মকা-ের প্রতি জন আস্থা আমাদেরকে ইনশাআল্লাহ বিজয় এনে দিবে। বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম এর পূর্বাভাস অনুযায়ী ২০৩০ নাগাদ বাংলাদেশ বিশ্বের ২৪তম বৃহৎ অর্থনীতি হতে যাচ্ছে। এই পূর্বাভাস বাস্তবে রূপান্তর করতে হলে আপনাদের নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে। 

সেই বৃহৎতম অর্থনীতির দেশে পদান্তর হতে গাজীপুরের ভূমিকা এবং দায়িত্ব অপরিসীম। দ্বারে দ্বারে ভোট চাইতে যাবেন যখন ভোটারদের স্মরণ করিয়ে দিবেন কি করুন অবস্থা ছিল এদেশের মানুষের বিএনপির শাসনামলে! আমাদের নিজস্ব স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১ এর মাধ্যমে আমরা দেশের সবকটি টেলিভিশন চ্যানেলের সম্প্রচার উপভোগ করি। আর ওরা সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নাই বলে অভিযোগ করে। এই সরকার বস্তিবাসীদের জন্য ফ্ল্যাট নির্মাণ করে দিয়েছে। আর ওরা গ্রামের পর গ্রাম উচ্ছেদ করেছে আওয়ামী ভোটারদের নিধণের মহাউৎসবে মাতোয়ারা হয়ে। এইতো ওদের চরিত্র!! দেশে-বিদেশে বসে বাংলাদেশ বিরোধী শক্তি নানান ষড়যন্ত্র করছে বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রা রোধ করার জন্য। 

মিথ্যা, বানোয়াট তথ্য দিয়ে সামাজিক যোযোগাযোগ মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। বিদেশে আমাদের উন্নয়ন সহযোগিদের ভুল বুঝানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। কেউ যেন বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের “ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে” না পারে সেই দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে এবং আমাদের সজাগ থাকতে হবে। এদেশের খেটে খাওয়া মানুষ আবার যেন বঞ্চিত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। উন্নয়নের এই অগ্রযাত্রা যে কোনভাবে অব্যাহত রাখতে হবে। বিগত ১৫ বছরে বাংলাদেশ যুগান্তকারী অগ্রগতি অর্জন করছে, এটা যখন সর্বজন স্বীকৃত একটা বাস্তব। যে যতই মিত্যাচার করুক। এই সত্যটা মেনে তারপর অন্য কথা। তিনি আরও বলেন, আমি বিশ্বাস করি এই নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে যুবলীগ মুখ্য ভূমিকা রাখবে।

তিনি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা শেষ দিন পর্যন্ত মাঠে থাকবেন। আমরা নির্বাচন পরিচালনা কমিটি ইতোমধ্যে ঘোষণা করেছি। সমন্বয়কবৃন্দের নামও ঘোষণা করা হয়েছে। এখন আপনাদের কাজ হচ্ছে ৭ দিনের মধ্যে কেন্দ্রভিত্তিক কমিটি জমা দেওয়া।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া (বীরবিক্রম) বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনকে একটি স্মার্ট ও আধুনিক সিটি কর্পোরেশন হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে, নাগরিকদের সেবার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে আপনাদের সবার প্রিয়নেতা অ্যাড. আজমত উল্লাহ খানকে মনোনয়ন দিয়েছেন। যুবলীগের ভাইদেরকে বলবো আগামী ২৫ মে পর্যন্ত আপনারা দিনরাত পরিশ্রম করে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে যাবেন। নৌকাকে বিজয় করে ঘরে ফিরবেন। এছাড়াও যারা নৌকার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবে তাদেরকেও কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল বলেন, আজকে সারা বিশ্ব বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করছে। শুধু তাই নয় যে ওয়াল্ড ব্যাংক বলেছিল পদ্মা সেতুতে দুর্নীতি হয়েছে সেটা মিথ্যা প্রমানিত হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকন্যা বাঙালির নিজের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণ করে সেই সেতুর ক্রেচ ওয়াল্ড ব্যাংকের সভাপতিকে সম্প্রতি উপহার দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, যারা আওয়ামী লীগের সাইন বোর্ড ব্যবহার করে নিজেদের ভাগ্য ঘুরেছেন, তারা যদি নৌকার বিরোধীতা করে, তাদেরকে রাস্তায় নামতে দেয়া হবে না।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাড. আজমত উল্লাহ খান বলেন, যুবলীগ যে কোন ক্রান্তিকালে মানুষের পাশে ছিল। আমার সাথে যুবলীগের দুই জন মেয়র পদপ্রার্থী ছিল। মাননীয় নেত্রী আমাকে মনোনয়ন দিয়েছেন। সঙ্গে সঙ্গে যুবলীগের প্রার্থীরা সব কিছু ভুলে আমার কাছে ছুটে এসেছে। এখন তারা মাঠে নৌকার পক্ষে দিনরাত পরিশ্রম করছে, এটাই যুবলীগ। 

তিনি আরও বলেন, এই নির্বাচন আপনাদের নির্বাচন। এই নির্বাচন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের নির্বাচন। যুবলীগের নেতা-কর্মীদের প্রতি আমার অনুরোধ আপনারা প্রত্যেকটি ভোটারের কাছে জননেত্রী শেখ হাসিনার সালাম পৌছে দিবেন। শেখ হাসিনার উন্নয়নের রোল মডেল মানুষের কাছে তুলে ধরবেন। আগামী ২৫ মে, নৌকার বিজয় নিশ্চিত করেই ঘরে ফিরবেন বলে আমি বিশ্বাস করি।

সঞ্চালকের বক্তব্যে যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার প্রার্থী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে যিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে এসেছেন, এই মাটির সন্তান, যিনি এই মাটি থেকেই বড় হয়েছেন। এই গাজীপুরের মানুষকে সাদা করার জন্য, গাজীপুরের মানুষের কল্যাণের জন্য, গাজীপুরের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য, আর গাজীপুরকে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলবার জন্য নৌকা প্রতীক দিয়ে পাঠিয়েছেন আপনারা তাকে জয় যুক্ত করেই ঘরে ফিরবেন।

এসময় আরও বক্তব্য রাখেন, যুবলীগের প্রেসিডিয়া সদস্য অ্যাড. মামুনুর রশীদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মোঃ রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ জহির উদ্দিন খসরু।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোঃ এনামুল হক খান, জুয়েল আরেং এমপি, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সুব্রত পাল, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মোঃ মাজহারুল ইসলাম, মোঃ সোহেল পারভেজ, আবু মুনির মোঃ শহিদুল হক চৌধুরী রাসেল, ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইসমাইল হোসেন, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক মোঃ শামছুল আলম অনিক, উপ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মোঃ আলতাফ হোসেন, উপ-তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকতসহ কেন্দ্রীয়, ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ, গাজীপুর জেলা ও গাজীপুর মহানগর যুবলীগের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ।
কেআই//


Ekushey Television Ltd.










© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি