ঢাকা, শনিবার   ২৩ নভেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ৮ ১৪৩১

যে উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বিপথগামীরা (ভিডিও)

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ০১:৫৮ পিএম, ১৬ আগস্ট ২০২০ রবিবার | আপডেট: ০২:১১ পিএম, ১৬ আগস্ট ২০২০ রবিবার

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার সুদূর প্রসারি পরিকল্পনা ছিল নেপথ্য কুশিলবদের। এই ষড়যন্ত্রে জড়িত ছিলো দেশি-বিদেশি চক্র। আর হত্যাকাণ্ডের পেছনে ছিল পাকিস্তানের সহযোগিতা। তাদের উদ্দেশ্য ছিল স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ যেন মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে। তবে ঘাতকদের উদ্দেশ্যে সফল হয়নি। বাংলাদেশ হাঁটছে বঙ্গবন্ধুর দেখানো স্বপ্নের পথে। 
 
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট স্বপরিবারে হত্যা করা হয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। ধ্বংস করা হয় রাষ্ট্রের মূল চার স্তম্ভ। এরপর থেমে যায় বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা। 

স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর বঙ্গবন্ধু যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশকে পুর্নগঠনের কাজে হাত দেন। মাত্র ১০ মাসের মধ্যে সংবিধান প্রণয়ন, লাখ লাখ বাস্তুচ্যূত মানুষকে পুর্নবাসন, ১৩০টি দেশের স্বীকৃতি লাভসহ নানা অর্জন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব। 

জাতির পিতার স্বপ্ন ছিলো ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত, শান্তিপূর্ণ, সমৃদ্ধ, অসাম্প্রদায়িক সোনার বাংলা গড়ে তোলার। জাতির পিতাকে হত্যার মধ্য দিয়ে অপচক্র চেয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা নস্যাৎ হোক। একটি অকার্যকর রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি পাক বাংলাদেশ। সব ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে অদম্য গতিতে।

সাবেক রাষ্ট্রদূত ওয়ালিউর রহমান জানান, এটা অবশ্যই দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের একটা অংশ। এই যে সরাসরি যুদ্ধ করে স্বাধীনতা পেয়েছেন, এটা পাকিস্তান এবং পাকিস্তানে বন্দি যারা, তারা এটা পছন্দ করেনি। এই কুশীলব তারাই, যারা চায়নি যে শেখ মুজিব এই দেশটা করতে পারে এবং তারা চেয়েছিল পাকিস্তানের সঙ্গে ঘাঁটবাধন। এটা পরিস্কার, জিয়াউর রহমান যেদিন ক্ষমতায় আসলো তখন থেকেই চেষ্টা করেছিল। জিয়াউর রহমান-খোন্দকার মোশতাক তারা চেয়েছে যে, পাকিস্তানের সঙ্গে আমরা একটা সম্পর্ক করবো।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যাকারীদের উদ্দেশ্য সফল হয়নি। তারা আজ ইতিহাসের কালো অধ্যায়। আর বিশ্ব দরবারে বঙ্গবন্ধু এখন অবিস্মরণীয় নেতার মর্যাদায় অধিষ্ঠিত।

ওয়ালিউর রহমান আরও বলেন, কুশীলবরা ভেবে ছিল এই এই করবো, করতে পারবো। দুর্ভাগ্যবশত তা করতে পারেনি। কতটুকু করেছে তা ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে। জিয়াউর রহমান ও মোশতাক particular. This two ওরা কোথায় আছে আজকে? Memory noes where there, nobody noes. জিয়াউর রহমান এখানে হচ্ছে no, his not here. ওরা কিছুদিন পর জানবে না যে, ওরা কোথায় আছে? But Sheikh Mujib is there and he will be there. He will be gold beggar and beggar and beggar. As they will go by.

বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর উন্নয়ন ভাবনা ও রাজনৈতিক দর্শনে বাংলাদেশ খুঁজে পেয়েছে অর্থনৈতিক অগ্রগতির দিশা। বঙ্গবন্ধু চিরজাগরুক এই বাংলায়।

এএইচ/এমবি