আমিষ ও পুষ্টি চাহিদা পূরণে পোল্ট্রি শিল্পের বিশেষ অবদান
প্রকাশিত : ০৮:৩০ এএম, ২৪ এপ্রিল ২০১৭ সোমবার
পোল্ট্রি
দেশের মানুষের আমিষ ও পুষ্টি চাহিদা পূরণে বিশেষ অবদান রেখে চলেছে পোল্ট্রি শিল্প। বর্তমানে মাংসের মোট চাহিদার ৪০ থেকে ৪৫ শতাংশই আসে এই শিল্প থেকে। এর সাথে সমান হারে যোগান দিচ্ছে ডিম। তবে, ট্যানারির বর্জ্য যেন মুরগির খাদ্যে মেশানো না হয়, জনস্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে, সেদিকে খেয়াল রাখার পরামর্শ দিয়েছেন পুষ্টিবিদরা।
দেশে প্রতিদিনই বাড়ছে পোল্ট্রি মুরগী ও ডিমের চাহিদা। দেশের মানুষের আমিষ ও পুষ্টি চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে এই খাত।
দেশে মাংসের মোট চাহিদার ৪০ থেকে ৪৫ শতাংশ পূরণ করে পোল্ট্রি মুরগী। আর ডিমের চাহিদা পূরণ হচ্ছে ৯৫ শতাংশ।
তবে, তবে দিনরাত খেটে যারা দেশের মানুষের আমিষের যোগান দেয় তাদের অভিযোগও কম নয়।
সময়োপযোগী প্রযুক্তির অভাব এবং পর্যাপ্ত চিকিৎসা সুবিধা না পাওয়ায় মুরগী ও ডিম উৎপাদন ব্যহত হচ্ছে বলে জানান ব্যবসায়িরা।
আর পোল্টি মুরগীর মাংস এবং ডিমে পর্যাপ্ত খাদ্যগুণ রয়েছে বলে জানান এই পুষ্টি বিজ্ঞানী।
ট্যানারির বর্জ্য যেন খাদ্যপণ্যে মেশানো না হয়, সেদিকে তদারকি বাড়ানোর তাগিদ দেন তিনি।
সব সংকট পেছনে ফেলে এগিয়ে যাক দেশের পোল্ট্রি শিল্প- এই প্রত্যাশা সবার।