মহানগরীতে গণ পরিবহনে নৈরাজ্য চলছেই
প্রকাশিত : ০৮:৫০ এএম, ৬ মে ২০১৭ শনিবার | আপডেট: ০৯:৪৫ এএম, ৬ মে ২০১৭ শনিবার
রাজধানীতে প্রতিদিন চলাচল করছে প্রায় ৬ হাজার বাস। কিন্তু দুর্ভোগের অন্ত নেই যাত্রীদের। সিটিং সার্ভিসের নামে বেশি ভাড়া আদায় এখন খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। মালিকরা বলছেন চাঁদাবাজীর কারনে ব্যবসা চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। তবে পরিবহন মালিক আর শ্রমিকদের বিরুদ্ধেই পাওয়া গেছে চাঁদাবাজীর অভিযোগ।
এই মহানগরীতে গণ পরিবহনে নৈরাজ্য চলছেই। প্রতিদিন গন্তব্যে যেতে, সময়মত পৌছতে অনেকটা যুদ্ধের মত এই চিত্রই বলছে যাত্রী দুর্ভোগ কতটা চরমে।
এমন দৃশ্য প্রতিদিনের, সবচেয়ে বেশি বিড়ম্বনার পড়তে হচ্ছে নারীদের।
সংরক্ষিত আসনে নারীরা বসতে পারেনা অনেক পরিবহণে। প্রায় চলে এমন বাকবিতন্ডা।
অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের পক্ষে যুক্তির অভাব নেই মালিক পক্ষের। তাদের দাবি প্রতিদিন দিতে হচ্ছে ৮শ থেকে ১৪শ টাকা চাঁদা।
মালিক পক্ষের এমন অভিযোগ অনুসন্ধানে মিলে অন্য চিত্র। চাঁদাবাজি চক্রের হোতা হিসেবে নাম উঠে আসে এক মালিকের বিরুদ্ধে। এই পরিবহনের বিরুদ্ধেও রয়েছে বাড়তি ভাড়া আদায় আর বিভিন্ন অণিয়মের।
অভিযোগ সম্পর্কে বক্তব্য জানতে চাইলে এড়িয়ে যান ভিআইপি পরিবণের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুর রাজ্জাক।
পুলিশ বলছে, তাদের কাছে এ বিষয়ে কেউ অভিযোগ করেনি।
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, গণ-বান্ধব পরিবহন ব্যাবস্থা গড়তে নিতে হবে কঠোর পদক্ষেপ।
কিছু অসাধু ব্যক্তি আর চক্রের জন্য এই সেক্টরে এতো অরাজকতা বলে মনে করেন সাধারন মালিক শ্রমিকরা।