ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরামের রিপোর্ট প্রকাশ
একুশে টেলিভিশন
প্রকাশিত : ০৮:৪৯ পিএম, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ বৃহস্পতিবার | আপডেট: ০৯:০৩ পিএম, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ বৃহস্পতিবার
অবকাঠামো খাত, অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসা, কৃষি, জ্বালানিসহ ডিজিটাল ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ এগিয়েছে। এ কথা উল্লেখ করা হয়েছে ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরামের রিপোর্টে। তবে সরকারি প্রশাসনের অদক্ষতা এবং সামগ্রিক দূর্নীতির কারনে অনেক ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পিছিয়ে পড়ছে বলে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়। সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে আর্থিক প্রতিবেদন নীতিমালার কিছু বিষয়ে সংস্কার প্রয়োজন বলে মনে করছে ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরাম।
করোনা মহামারীর কারনে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম এবার প্রতিযোগিতামূলক রিপোর্টে র্যাংকিং প্রকাশ করেনি।
তবে ১৪৪টি দেশের তথ্য নিয়ে ১২৬টি দেশের রিপোর্ট প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।প্রতিবেদনে সামগ্রীক ভাবে এগিয়ে থাকা ৩৭ টি দেশের নানা খাত নিয়ে পৃথক পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়।
গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ সিপিডি আয়োজিত ভার্চূয়াল আলোচনায় এই রিপোর্টের কথা তুলে ধরেন পরিচালক খন্দকার গোলাম মুয়াজ্জেম। জানান, শিক্ষা, আইসিটি, কৃষি, জ্বালানি খাত সহ বেশষ কয়েকটি খাতের অগ্রগতি ইতিবাচক ।
ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম (গবেষণা পরিচালক, সিপিডি) জানালেন, সরকারের দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ রয়েছে কি না? এটিকে তারা খুবই গরুত্ব দিচ্ছেন। এবং ৫৭ শতাংশ ব্যবসায়ি বলছেন সে রকম একটা পরিকল্পনা রয়েছে।
উৎপাদন শীলতা বৃদ্ধির নিরিখেও কিন্তু প্রযুক্তি ক্ষেত্রে আরো প্রয়োজন পড়বে বলে তারা মনে করেন।
অদক্ষতা, দূর্নীতি, জবাবদিহিতার অভাব সহ কয়েকটি কারনে কাঙ্খিত উন্নয়ন বাধাগ্রস্থ হচ্ছে বলে প্রতিবেদনে উঠে আসে।
ড. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন সম্মানিত ফলো, সিপিডি - তিনি বলেন প্রযুক্তি দিতে গিয়ে আমাদের যেন একটা কর্ম বিহীন পরিস্থিতি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
রাজস্ব, স্বাস্থ্য, দক্ষ মানব সম্পদ, অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা, ব্যবসায় বৈচিত্র সহ আরো কয়েকটি খাতের দূর্বলতা কাটতে বেশ কিছু সংস্কারের প্রয়োজন বলে মনে করে ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরাম ।