ঢাকা, সোমবার   ২৫ নভেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ১১ ১৪৩১

৬১ পৌরসভায় দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১০:৪৫ পিএম, ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ শুক্রবার | আপডেট: ১২:১০ এএম, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ শনিবার

দেশের বিভিন্ন বিভাগের ৬১ টি পৌরসভায় দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। আজ শুক্রবার বিকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগে স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি শেখ হাসিনা।

এর মধ্যে রংপুর বিভাগে ৭টি, রাজশাহী বিভাগে ২০টি, খুলনায় ৮টি, বরিশাল বিভাগে ১টি, ঢাকা বিভাগে ৮টি, ময়মনসিংহ বিভাগে ৪ টি, সিলেট বিভাগে ৭টি ও চট্টগ্রাম বিভাগে ৬টি পৌরসভা রয়েছে।
সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক পৌরসভা নির্বাচনে (দ্বিতীয় ধাপ) বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৬১ মনোনীত প্রার্থীদের নাম চূড়ান্ত করা হয়।

বৈঠকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন দলের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, ড. আবদুর রাজ্জাক, লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ প্রমুখ। 

বৈঠক শেষে দলের কেন্দ্রীয় দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে চূড়ান্ত প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়। 

৬১ পৌরসভায় নৌকার মাঝি হলেন যারা: দিনাজপুরের সদর পৌরসভায় রাশেদ পারভেজ, বিরামপুরে আক্কাস আলী, বীরগঞ্জে মো. নূর ইসলাম, নীলফামারীর সৈয়দপুরে রাফিকা আকতার জাহান, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে ফরহাদ হোসেন ধলু, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ আবদুল্লাহ আল মামুন, গাইবান্ধা সদরে শাহ মাসুদ জাহাঙ্গীর কবীর, বগুড়া শেরপুরে আবদুস সাত্তার, সারিয়াকান্দিতে আলমগীর শাহী, সান্তাহার আশরাফুল ইসলাম মন্টু, নওগাঁ নজিপুরে রেজাউল কবির চৌধুরী, রাজশাহীর গোদাঘাটের কাকনহাটে একেএম আতাউর রহমান খান, ভবানীগঞ্জে মো. আ. মালেক, বাঘার আড়ানীতে মো. শহীদুজ্জামান, নাটোরের নলডাঙ্গায় মো. মনিরুজ্জামান মনির, গোপালপুরে কাজী আসিয়া জয়নুল, গুরুদাসপুরে মো. শাহনেওয়াজ আলী, সিরাজগঞ্জ সদরে সৈয়দ আবদুর রউফ মুক্তা, উল্লাপাড়ায় এসএম নজরুল ইসলাম, বেলকুচিতে বেগম আশানুর বিশ্বাস, রায়গঞ্জে আবদুল্লাহ আল পাঠান, কাজিপুরে আবদুল হান্নান তালুকদার, পাবনার ঈশ্বরদীতে ইছাহাক আলী মালিথা, ফরিদপুরে খন্দকার মো. কামরুজ্জামান মাজেদ, সাঁথিয়ায় মাহবুবুল আলম, ভাঙ্গুরায় মো. গোলাম হাসনাইন এবং সুজানগরে রেজাউল করিম। 

এ ছাড়া মেহেরপুরের গাংনী পৌরসভায় আহম্মেদ আলী, কুষ্টিয়া সদরে আনোয়ার আলী, কুমারখালীতে মো. সামছুজ্জামান অরুন, ভেড়ামারায় শামিমুল ইসলাম ছানা, মিরপুরে এনামুল হক, ঝিনাইদহের শৈলকুপায় কাজী আশরাফুল আজম, বাগেরহাটের মংলাপোর্টে শেখ আবদুর রহমান, মাগুরা সদরে খুরশীদ হায়দার টুটুল, পিরোজপুর সদরে হাবিবুর রহমান মালেক, টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে খন্দকার মনজুরুল ইসলাম তপন, কিশোরগঞ্জ সদরে পারভেজ মিয়া, কুলিয়ারচরে সৈয়দ হাসান সারওয়ার মহসিন, ঢাকার সাভারে হাজী মো. আবদুল গনি, নরসিংদীর মনোহরদিতে মোহাম্মদ আমিনুর রশীদ, নারায়ণগঞ্জের তারাবোতে হাছিনা গাজী, ফরিদপুরের বোয়ালমারিতে সেলিম রেজা, শরীয়তপুর সদরে পারভেজ রহমান, ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় বিল্লাল হোসেন সরকার, ফুলবাড়িয়ায় গোলাম কিবরিয়া, নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে লতিফুর রহমান রতন ও কেন্দুয়ায় আসাদুল হক ভুইয়া।

সুনামগঞ্জ জেলা সদর পৌরসভায় নাদের বখত, ছাতকে আবুল কালাম চৌধুরী, জগন্নাথপুরে মিজানুর রশীদ ভুঁইয়া, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে জুয়েল আহমেদ, কুলাউড়ায় সিপার উদ্দিন আহমেদ, হবিগঞ্জের মাধবপুরে শ্রীধাপ দাশ গুপ্ত, নবীগঞ্জে গোলাস রসূল রাহেল চৌধুরী, কুমিল্লার চান্দিনায় শওকত হোসেন ভুইয়া, ফেনীর দাগনভুঁইয়ায় ওমর ফারুক খাঁন, নোয়াখালীর বসুরহাটে আবদুল কাদের, চট্টগ্রামের সন্দ্বীপে মোক্তাদের মাওলা সেলিম, খাগড়াছড়ি সদরে নির্মলেন্দু চৌধুরী এবং বান্দরবানের লামায় জহিরুল ইসলাম।

এসি