ঢাকা, শনিবার   ২৩ নভেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ৯ ১৪৩১

দুর্যোগ মোকাবেলায় সক্ষমতা বৃদ্ধির ফলে প্রাণহানি শূণ্যের কোটায়

প্রকাশিত : ০২:৩২ পিএম, ৩ জুন ২০১৭ শনিবার | আপডেট: ০৩:৩৫ পিএম, ৩ জুন ২০১৭ শনিবার

দুর্যোগ মোকাবেলায় সক্ষমতা বাড়ার কারণে প্রাণহানি শূণ্যের কোটায় নেমে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রানমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসনে চৌধুরী মায়া। চট্টগ্রামে সাগর থেকে উদ্ধার হওয়া জেলেদের দেখতে গিয়ে মন্ত্রী আরো বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোরায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য দেয়া ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম হলে কোনো ছাড় দেয়া হবে না। 

সম্প্রতি চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের উপকূলবর্তী এলাকায় আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় মোরা। এর প্রভাবে উপকূলবর্তী এলাকায় ৭ জন নিহত ও ৬১ জন আহত হয়। ক্ষতিগ্রস্থ হয় ২ লাখ ৮৬ হাজার ২৪৫ জন মানুষ। ইতোমধ্যে গভীর সমুদ্র থেকে ২ জনের মৃতদেহ ও সর্বমোট ৮৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।

ঘূর্ণিঝড়ের তিন দিন পর শুক্রবার সাগর থেকে জীবিত উদ্ধার করা হয় আরও দুইজনকে। তাদের দেখতে নগরীর পতেঙ্গায় নৌবাহিনী হাসপাতালে যান ত্রাণমন্ত্রী। এসময় চিকিৎসাধীন প্রত্যেকের হাতে নগদ দশ হাজার করে অর্থ সহায়তা তুলে দেয়া হয়।
পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, মোরা’র মহাবিপদ সংকেতের পরও মাত্র ১৮ থেকে ২০ ঘন্টার মধ্যে প্রায় পাঁচ লাখ উপকূলবাসীকে নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। সিংক (১) : মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রানমন্ত্রী।
ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ত্রান সামগ্রীর স্বল্পতা নেই জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, বিতরণে অনিয়ম হলে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।
এদিকে শনিবার দুপুরে মোরায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁশখালী উপজেলায় দুর্গতদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেন মন্ত্রী।