পাইলট প্রকল্পের আওতায় ৫শ ফার্মেসী
প্রকাশিত : ০১:৪৯ পিএম, ৫ জুন ২০১৭ সোমবার
মেয়াদোত্তীর্ণ, ভেজাল ও মানহীন ওষুধ নিয়ন্ত্রণে দেশের ৫শ ফার্মেসীকে বাংলাদেশ ফার্মেসী মডেল ইনিশিয়েটিভ পাইলট প্রকল্পের আওতায় আনতে যাচ্ছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। প্রাথমিকভাবে ১৩ জেলায় ১৪৩ ফার্মেসীতে সেবা নিশ্চিতের জন্য নিয়োগ দেয়া হয়েছে একজন করে প্রশিক্ষিত গ্রাজুয়েট ফার্মাসিস্ট। মডেল ফার্মেসীতে নিবন্ধিত চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র দেখেই কেবল ওষুধ বিক্রি করা হবে।
দেশে নিবন্ধিত ফার্মেসীর সংখ্যা প্রায় ১ লাখ। তবে বেশিরভাগ ফার্মেসীতেই মেয়াদোত্তীর্ণ কিংবা ভেজাল ওষুধ নিয়ন্ত্রণের সুযোগ নেই। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে সম্প্রতি বাংলাদেশ ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর সবসময়ের জন্য রেজিস্টার্ড গ্রাজুয়েট ফার্মাসিস্টসহ সুনির্দিষ্ট নীতিমালা বাস্তবায়নে মডেল ফার্মেসীর প্রাথমিক প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে।
সারাদেশে পর্যায়ক্রমে ৫শ ফার্মেসীকে প্রকল্পের আওতায় আনা হবে। এরই ধারাবাহিকতায় রাজধানীর মতিঝিলের এই ফার্মেসীকে মডেল হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
সমস্ত নীতিমালা মেনে মডেল ফার্মেসী পরিচালনা একটি আর্থ-সামাজিক উদ্যোগ বলে মনে করছেন ঔষধ ব্যবসায়ীরা।
নীতিমালা অনুযায়ী প্রত্যেক মডেল ফার্মেসীতে একজন করে প্রশিক্ষিত গ্রাজুয়েট ফার্মাসিস্ট থাকবেন।
এ উদ্যোগ বাস্তবায়নের আশ্বাসে গ্রাহকরাও স্বস্তিতে।
স্বাস্থ্যনীতি অনুযায়ী মডেল ফার্মেসীতে প্রয়োজনীয় নির্ধারিত কিছু ওষুধ ছাড়া বাকী সব ওষুধ বিনা প্রেসক্রিপশনে বিক্রি বন্ধ করার নির্দেশনা আছে।