ঢাকা, শুক্রবার   ২২ নভেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ৭ ১৪৩১

জাতীয় শোক দিবস পালনে স্বাস্থ্যবিধির গাইডলাইন

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ০৭:২৫ পিএম, ২৯ জুলাই ২০২১ বৃহস্পতিবার | আপডেট: ০৭:৩০ পিএম, ২৯ জুলাই ২০২১ বৃহস্পতিবার

আগামী ১৫ আগস্ট ‘জাতীয় শোক দিবস’ পালনে সকলকে নিরাপদ রাখতে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতকরণে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ একটি গাইডলাইন তৈরি করেছে। আজ এক তথ্য বিবরণীতে এ কথা জানানো হয়।

স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ গতকাল এক পত্রের মাধ্যমে এই নির্দেশনা জারী করে। নির্দেশনাসমূহ হলো : 
 
   শ্রদ্ধাজ্ঞাপন অনুষ্ঠান : 
*    অনুষ্ঠান স্থলের প্রবেশ ও বাহির পথ পৃথক ও নির্দিষ্ট করতে হবে; 
*    শ্রদ্ধাজ্ঞাপন স্থানে একসাথে ১৫-২০ জনের বেশি মানুষ প্রবেশ করতে পারবেন না। আগত ব্যক্তিবর্গ নির্দিষ্ট দূরত্ব (৩ ফুট বা কমপক্ষে ২           হাত) বজায় রেখে লাইন করে সারিবদ্ধভাবে প্রবেশ করবেন এবং শ্রদ্ধাজ্ঞাপন শেষে বের হয়ে যাবেন। সম্ভব হলে পুরো পথ পরিক্রমাটি             গোল চিহ্ন দিয়ে নির্দিষ্ট করা যেতে পারে;
*    সমাবেশে আগত সকলের মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। প্রবেশ পথে হ্যান্ডস্যানিটাইজার সরবরাহ ও ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে;
*    সর্দি, কাশি, জ্বর বা শ্বাসকষ্ট নিয়ে কেউ অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করবেন না;
*    হাঁচি বা কাশির সময় টিস্যু, রুমাল বা কনুই দিয়ে নাক ও মুখ ঢাকতে হবে। ব্যবহৃত টিস্যু ও বর্জ্য ফেলার জন্য পর্যাপ্ত ঢাকনাযুক্ত বিনের ব্যবস্থা থাকতে হবে এবং জরুরীভাবে তা অপসারণের ব্যবস্থা করতে হবে; 
*    স্থানীয় প্রশাসন, স্বাস্থ্য বিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর সকল নির্দেশনা যথাযথভাবে পালন করতে হবে। 

    আলোচনা সভা/মিলাদ মাহফিল :
*    জনসমাগম যথাসম্ভব কম রাখতে হবে। অনুষ্ঠানস্থল বা কক্ষের আয়তনের ওপর লোকসংখ্যার উপস্থিতি নির্ধারণ করতে হবে;
*    অনুষ্ঠানে আগত সকলের মাস্ক পরিধান বাধ্যতামূলক, মাস্ক ব্যতীত কাউকে অনুষ্ঠান প্রাঙ্গণে প্রবেশ করতে দেয়া যাবে না। 
*    প্রবেশ পথে সাবান পানি দিয়ে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। সম্ভব না হলে হ্যান্ডস্যানিটাইজারের সরবরাহ ও ব্যবহার নিশ্চিত                 করতে  হবে; 
*    অনুষ্ঠানস্থলে একজন থেকে আরেকজন নির্দিষ্ট দূরত্ব (৩ ফুট বা কমপক্ষে ২ হাত) বজায় রেখে বসার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রয়োজনে বসার        স্থানটি নির্দিষ্ট করে দিতে হবে। 
*    হাঁচি বা কাশির সময় টিস্যু অথবা কনুই দিয়ে মুখ এবং নাক ঢাকতে হবে এবং ব্যবহৃত টিস্যু ও বর্জ্য নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলতে হবে। জরুরি          বর্জ্য অপসারণের ব্যবস্থা স্থাপন করতে হবে।
*    স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং স্বাস্থ্য বিভাগের সকল নির্দেশনা যথাযথভাবে পালন করতে হবে।

এসি