‘বাঙ্গালির ইতিহাসে বঙ্গমাতার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে’
একুশে টেলিভিশন
প্রকাশিত : ০৯:২৯ পিএম, ৮ আগস্ট ২০২১ রবিবার
আজ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব-এঁর ৯১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বিকাল ৪ ঘটিকায় ঢাকার মিরপুরস্থ শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ এমপি বলেন, বাঙ্গালির ইতিহাসে বঙ্গমাতার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পথে সহধর্মিণী ও সহযাত্রী হিসেবে বঙ্গবন্ধুর পরই বঙ্গমাতার অবদান উল্লেখযোগ্য।
মন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু তাঁর রাজনৈতিক জীবনে বঙ্গমাতার পরামর্শকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছেন। শত সংকটেও তিনি আস্থা ও বিশ্বাসে অবিচল ছিলেন। এছাড়া তিনি দলের দুঃসময়ে বঙ্গবন্ধুর নেতাকর্মীদের উৎসাহ-উদ্দীপনা যুগিয়েছেন এবং অনেককে সাধ্যমতো অর্থ সাহায্য করেছেন।
আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথীর বক্তৃতায় মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেন, জাতির পিতার নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের জন্য সকল কার্যক্রম ও পদক্ষেপ বাস্তবায়নে নেপথ্যে ছিলেন বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। তিনি শুধু জাতির পিতার স্ত্রী ছিলেন না, ছিলেন রাজনৈতিক দার্শনিক, পথ প্রদর্শক ও ভরসার সবচেয়ে বড় আশ্রয়স্থল। ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গমাতার ছিল বিজ্ঞ মতামত। বঙ্গমাতার জীবন আদর্শ আজ বিশ্বের নারীদের জন্য অনুকরণীয়।
জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক মোঃ শহীদুল আলম এনডিসি’র সভাপতিত্বে উক্ত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা এমপি এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন।
আরকে//