ঢাকা, মঙ্গলবার   ০৮ অক্টোবর ২০২৪,   আশ্বিন ২৩ ১৪৩১

মিলিন্দের প্রতিদিনের ডায়েট

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ০৪:১৪ পিএম, ৮ জানুয়ারি ২০২২ শনিবার

নিয়মিত জীবন যাপন ও আকর্ষণীয় সৌন্দর্য যেনো হার মানিয়েছে সবকিছুতে। বয়স ৫৭ ছুঁলেও, মনে হয় নব যৌবনে পড়েছে কেবল। সবকিছু যেহেতু একটু অন্যরকম তাই বিতর্কের পরিমাণটাও একটু অন্য পরিমানের। যেমন ধরুন ২৫ বছরের ছোট বান্ধবীকে বিয়ে বা জন্মদিনে সমুদ্রের ধারে নগ্ন হয়ে দৌঁড়নো, যা দিয়ে বিতর্কের শীর্ষ স্থান করে নেওয়া।

এতক্ষণ যার বর্ণনা দেওয়া হলো তিনি মিলিন্দ সোমান। একাধারে মডেল এবং অভিনেতাও তিনি। তার কর্মকান্ড বিতর্ক তৈরি করে, না কি বিতর্ক তৈরির জন্য তিনি এগুলো করেন, তা নিয়ে চর্চার শেষ নেই।

তবে নারী অনুরাগীরা তো বটেই, পুরুষদের কাছেও মিলিন্দ সোমান এক অনুপ্রেরণা। ৫৭ বছর বয়সেও তার দৈহিক গঠনের কাছে হার মানবে যেকোনও তরুণ। তার আকর্ষণীয় শরীর আবেদনে মন জয় করেছেন বহু অনুরাগীর। অনেকেই মনে মনে মিলিন্দ সোমান হয়ে উঠতে চান। তবে হয়ে উঠতে চাইলেই তো হয়ে ওঠা যাই না, তার জন্য প্রয়োজন চর্চার।

দেখে নেওয়া যাক মিলিন্দ সোমানের খাদ্যাভ্যাস-
মিলিন্দ সোমানের সকালের খাবারে থাকে বাদাম, একটি পেঁপে, তরমুজ, যেকোনও একটি মরসুমি ফল পেয়ার হোক বা আম।

দুপুরের খাবারে সাধারণত প্রচুর সবজি দিয়ে তৈরি খিচুড়ি খেতেই পছন্দ করেন তিনি। তবে যেদিন খিচুড়ি বা ভাত না খান সেদিন দুপুরের খাবারে থাকে চাপাটি, সঙ্গে ডাল এবং সবজি। মাসে এক বার করে ডিম অথবা মাংস থাকে দুপুরের খাবারে।

সন্ধ্যাবেলায় একেবারেই হাল্কা খেতে পছন্দ করেন। গুড় দিয়ে এক কাপ লিকার চা ছাড়া অন্য কোনও খাবার দাঁতে কাটেন না মিলিন্দ।

রাতের খাবারে কোনওদিন থাকে অল্প তেলে ভেজে নেওয়া বিভিন্ন সবজি। কখনও থাকে খিচুড়ি। তবে রাতে তিনি একেবারেই আমিষ খাবার খান না।

ঘুমানোর আগে মিলিন্দ এক গ্লাস গরম পানিতে গুড় ও হলুদ মিশিয়ে খান।

প্যাকেটজাত এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলেন তিনি। ঠান্ডা পানি, বোতলের ঠান্ডা পানীয় তে একদমই না। বছরে একবার তিনি মদ্যপান করেন।
সূত্র: আনন্দবাজার
আরএমএ/ এসএ/