ঢাকা, সোমবার   ২৫ নভেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ১০ ১৪৩১

মুক্তিযোদ্ধা মিলন মেলার ভেন্যু হচ্ছে জাবি

জাবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত : ০৯:১৫ এএম, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২ বৃহস্পতিবার | আপডেট: ০৯:১৭ এএম, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২ বৃহস্পতিবার

সরেজমিনে মাঠ পরিদর্শন করেন মন্ত্রী-এমপিরা

সরেজমিনে মাঠ পরিদর্শন করেন মন্ত্রী-এমপিরা

মহান মুক্তিযুদ্ধে ২নং সেক্টরের ঢাকা পশ্চিমাঞ্চলের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অংশগ্রহণে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আয়োজিত হতে যাচ্ছে মুক্তিযোদ্ধা মিলন মেলা। আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি এ মিলন মেলা অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন মিলন মেলার আহবায়ক ধামরাই আসনের সংসদ সদস্য বেনজীর আহমেদ।

বুধবার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ অফিসের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ড. মোহাম্মদ মহিউদ্দিন স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

আসন্ন এই মিলন মেলায় ঢাকা সিটির লালবাগ, ধানমণ্ডি, মোহাম্মদপুর, উত্তরা, মিরপুর, তেজগাঁও, মুন্সীগঞ্জ এবং মানিকগঞ্জ এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধারা এবং তাঁদের পোষ্যগণ অংশগ্রহণ করবেন।

এর আগে, বুধবার সকালে জাবির কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ সরেজমিন পরিদর্শনে এসে অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ঢাকা-২০ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব বেনজির আহমেদ বলেন, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের অভিপ্রায় অনুযায়ী এ ভেন্যু ও তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।’

পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটলে ২৬ ফেব্রুয়ারি এ অনুষ্ঠান হতে পারে। এদিন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পোষ্যদের মিলিয়ে প্রায় ৮ হাজার লোকের সমাবেশ ঘটতে পারে। পরিবেশ ও পরিস্থিতি অনুযায়ী সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান এমপি বলেন, ‘সরকারি বিভিন্ন প্রশাসনের ব্যক্তিবর্গের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবং ছাত্র সংগঠনের সহযোগিতায় এ মিলন মেলা অনুষ্ঠিত হবে।’

কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ পরিদর্শনের পর প্রতিমন্ত্রী এবং উপমন্ত্রী সেলিম আল দীন মুক্তমঞ্চে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শাখা ছাত্রলীগের নবনিযুক্ত সভাপতি মো. আক্তারুজ্জামান সোহেল এবং সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান লিটনসহ অন্যান্য নেতাকর্মীদের সঙ্গে মত বিনিময় করেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মো. নূরুল আলম, ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের পরিচালক মোহাম্মদ আলমগীর কবীর এবং বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকরা।

এএইচ/