একগুচ্ছ ইশতেহার নিয়ে মাঠে প্রাচী-দোদুল
একুশে টেলিভিশন
প্রকাশিত : ০৭:১৪ পিএম, ৯ মার্চ ২০২২ বুধবার | আপডেট: ০৭:২৫ পিএম, ৯ মার্চ ২০২২ বুধবার
টেলিভিশন প্রোগ্রাম প্রডিউসারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টেলিপ্যাব)-এর ২০২২-২০২৪ মেয়াদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী ১৯ মার্চ।
এবারের নির্বাচনে সভাপতি পদে প্রার্থী হয়েছেন প্রযোজক-অভিনেত্রী রোকেয়া প্রাচী এবং সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী হয়েছেন প্রযোজক-নির্মাতা সাজ্জাদ হোসেন দোদুল।
নির্বাচন সামনে রেখে কর্মক্ষেত্র, নিরাপত্তা, বিনিয়োগ, মর্যাদা ও প্রাপ্তি নিয়ে পাঁচটি ভাগে ভাগ করে একগুচ্ছ নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন তারা। বুধবার (৯ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলন করে এ ইশতেহার ঘোষণা করেন। ইশতেহারে টেলিপ্যাবের উন্নয়নে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দেন রোকেয়া প্রাচী ও দোদুল।
রোকেয়া প্রাচী বলেন, আমরা ইশতেহারে যে বিষয়গুলো গুরুত্ব দিয়েছি তা টেলিপ্যাব প্রতিষ্ঠা হওয়ার এত বছরেও কেউ দেয়নি। আমরা প্রযোজকদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করতে চাই। আমরা নির্বাচিত হলে যেসব ইশতেহার দিয়েছি তা সবগুলোই পূরণ করব। এগুলো পারবো বলেই দিয়েছি। যে ইশতেহার দেওয়া হয়েছে সেটা দুই বছরে বাস্তবায়ন করা সম্ভব। সম্মানিত ভোটাররা আমাদের সুযোগ দিলে বাস্তবায়ন করব। যতটুকু আমরা পারব ততটুকুই ইশতেহারে দিয়েছি।
সাজ্জাদ হোসেন দোদুল বলেন, তথ্য মন্ত্রীর কাছে যাওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি জানতেন না যে, টেলিপ্যাব নামে একটি সংগঠন আছে। আমরা তাকে জানিয়েছি। এক যুগেও টেলিপ্যাবের অফিস হয়নি। তাতেই বোঝা যায় এতদিনে কি হয়েছে। আমরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয় টেলিপ্যাবের নিবন্ধন করেছি। যে ইশতেহার দিয়েছি তা নির্বাচিত হলে এক বছরে বাস্তবায়ন করে দেখাবো।
এই নির্বাচনে কোনো প্যানেল না থাকলেও সমমনা প্রার্থীদের একাংশ জোট হয়ে নির্বাচন করছেন। রোকেয়া প্রাচী ও সাজ্জাদ হোসেন দোদুলের নেতৃত্বে মোট ২৭ জন প্রার্থী এক হয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।
এবারের নির্বাচনে ২৭টি পদে ৫৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন এবং একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে সদস্য পদে নির্বাচন করছেন। সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন রোকেয়া প্রাচী ও মনোয়ার হোসেন পাঠান। সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সাজ্জাদ হোসেন দোদুল ও সাজু মুনতাসির।
এসি