ঢাকা, শনিবার   ২৩ নভেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ৯ ১৪৩১

কৃষ্ণচূড়ার রক্তিম স্পর্শের ছোঁয়া মেহেরপুরের পথ-প্রান্তরে

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ০২:৪৩ পিএম, ২৮ এপ্রিল ২০২২ বৃহস্পতিবার

কৃষ্ণচূড়ার রক্তিম রঙ মানুষের বেশ পছন্দের। রাস্তার দুই ধারে যদি মিলে সেই শোভা তবে যেন মনে হয় পেয়েছি রঙিন সভ্যতা।  টুকটুকে লাল, কমলা, হলুদ ফুল এবং উজ্জ্বল সবুজ পাতার মেলবন্ধন যেনো অপরূপ সৌন্দর্যে পরিণত করেছে মেহেরপুরের পথ-প্রান্তরকে। যা দূর হতে আকর্ষিত করছে পথচারীদের।

শোভা বর্ধনকারী এ বৃক্ষটি গ্রামীণ জনপদের পাশাপাশি শহরের পথে-প্রান্তরের শোভা বর্ধন করে যাচ্ছে। গ্রীষ্মে যখন এ ফুল ফোটে, তখন এর রূপে মুগ্ধ হয়ে পথচারীরা থমকে দাঁড়ায়। গ্রীষ্মের প্রচণ্ড খরতাপে বিশুদ্ধ অক্সিজেনের পাশাপাশি এসব গাছ দিচ্ছে ক্লান্ত দেহে ছায়া আর মনে প্রশান্তির পরশ।

মেহেরপুরের প্রায় প্রতিটি সড়কেই কৃষ্ণচূড়া ফুল ফুটেছে। অনেক বাড়িতেও ফুটেছে কৃষ্ণচূড়া ফুল। গ্রীষ্মের এ আগুনঝরা দিনে যেন লাল বেনারসি পরা নববধূর আর কৃষ্ণচূড়ার লাল মিলেমিশে এক।

এলাকাবাসীর গলায় এ’নিয়ে যেন শান্তির সূর। গাছের ছায়ায় গরমের দিনে অনেক স্বস্তিও মিলছে সেখানকার বাসিন্দাদের। পাশাপাশি এ গাছের ছায়ায় ক্লান্ত পথচারীরা নিচ্ছে নিজেকে একটু জুড়িয়ে।  

শহরের বামনপাড়ায় বাঁশবেতের কারুশিল্পী হরিপদ বলেন, প্রচণ্ড রোদে এ গাছের ছায়ায় কাজ করতে ক্লান্ত হয়না।   

মেহেরপুরের সংস্কৃতি ব্যক্তিত্ব মাহবুব হক মন্টু বলেন, ধূলাবালির এ শহরে গ্রীষ্মের খরতাপে শান্তির পরশ  বুলিয়ে দিচ্ছে কৃষ্ণচূড়া গাছগুলো। (বাসস)

আরএমএ/এএইচ