ঢাকা, শনিবার   ২৩ নভেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ৮ ১৪৩১

ঈদে প্রাণ ফিরবে পর্যটন খাতে (ভিডিও)

শতরূপা দত্ত

প্রকাশিত : ০২:৩৩ পিএম, ২ মে ২০২২ সোমবার

ঈদের ছুটিতে পর্যটক সমাগমের সম্ভাবনাকে ঘিরে সেজে উঠেছে কক্সবাজার, কুয়াকাটা, বান্দরবান। পর্যটকের আগমনে করোনার ক্ষতি কাটিয়ে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে পাবে পর্যটন খাত, আশা করছেন ব্যবসায়ীরা। ভ্রমণ নির্বিঘ্ন করতে প্রস্ততি নিয়েছে প্রশাসনও।

পর্যটন শহর কক্সবাজার। ঈদের ছুটিতে পর্যটকে মুখর হয়ে ওঠে শহরটি। সৈকতে থাকে না তিল ধারণের জায়গা। 

এবারও লম্বা ছুটিতে আসবেন হাজারো মানুষ, আশা পর্যটন ব্যবসায়ীদের। সাগরতীরের পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল-গেস্ট হাউজ ও রেস্তোরাঁ সাজানো হয়েছে আকর্ষণীয় সাজে। 

এরইমধ্যে ৮০ শতাংশ রুম বুক হয়ে গেছে হোটেল মোটেলে। 

কক্সবাজার হোটেল-মোটেল-গেস্ট হাউজ মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার বলেন, "আশা করছি শতভাগ রুম বুক হয়ে যাবে দুই একদিনের মধ্যেই।" 

সাগরতীরের আরেক শহর সাগরকন্যা কুয়াকাটা। রমজানের সময় পর্যটক না থাকায় ১৮ কিলোমিটারের সৈকতে প্রকৃতি সেজেছে তার আপন রংয়ে । 

কুয়াকাটায় হোটেল-মোটেলগুলোর প্রায় ৭০ শতাংশ বুকিং হয়েছে। ঈদের দিন থেকে আসতে শুরু করবেন পর্যটকরা। 

কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ বলেন, "আশা করি পর্যটকরা আসবে, উপচে পড়া ভিড় হলে সব হোটেল পরিপূর্ণ হয়ে যাবে পর্যটকে।" 

শুধু সাগর নয়, সেজে উঠেছে পাহাড়ও। বান্দরবানের নীলাচল, নীলগিরি, মেঘলা, রূপালী ঝর্ণা, চিম্বুকসহ নানান দর্শনীয় স্থানে ভ্রমণপিপাসুদের আনাগোনা শুরু হবে- তারই দিন গুনছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।

বান্দরবান হোটেল-মোটেল-গেস্ট হাউজ মালিক সমিতির সভাপতি অমল কান্তি দাশ বলেন, "হোটেলের স্টাফদের প্রস্তুত থাকাসহ সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে।"

পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সব ধরনের প্রস্তুত রয়েছে পুলিম প্রশাসনও।

এসবি/