বিপদের বন্ধু আইএলএফএসএল
একুশে টেলিভিশন
প্রকাশিত : ০৫:৪৫ পিএম, ২১ জুন ২০২২ মঙ্গলবার | আপডেট: ০৯:০৭ পিএম, ২৮ জুন ২০২২ মঙ্গলবার
কথায় আছে সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে। একজন নারী বিপদের সময় তার পরিবারকে আগলে রাখতে পারে। এমনি একজন নারী কাকলী রানী দাশ । বিয়ের পর প্রথমে স্বামীর সীমিত আয় থেকে একটু একটু করে সঞ্চয় শুরু করেছিলেন। এরপর তিনি শরণাপন্ন হন আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল লিজিং এন্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডে আইএলএফএসএল এর।
২০১৮ সালে মেয়াদী আমানতকারী হিসেবে বিনিয়োগ করেন কাকলী রাণী দাশ। মেয়াদ পূরণ হওয়ার পর তা অটো রিনিউ হতে থাকে। ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে আকস্মিকভাবে সড়ক দুর্ঘটনায় মর্মান্তিকভাবে আহত হন কাকলী ও তার স্বামী। ওই অবস্থায় আর কোন উপায়ে না পেয়ে অর্থের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদন করেন ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ে। প্রতিষ্ঠান তার প্রয়োজনকে গুরুত্ব দিয়ে ২০২২ সালে প্রায় ১ লাখ ৪৬ হাজার টাকা নগদায়ন করার ব্যবস্থা করে। ওই সময় এভাবেই বিপদমুক্ত হন কাকলী রানী দাশ।
এমনি আর একজন মুশতারী পারভীন । স্বামীকে না জানিয়ে অর্থ সঞ্চয় করেন অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল লিজিং এন্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডে। ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসের ৩০ তারিখে ২ লক্ষ টাকার একটি দীর্ঘ মেয়াদী আমানত বিনিয়োগ করেন। ২০২০ সালে তার সন্তান একটি দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হলে প্রয়োজন পড়ে নগদ অর্থের। সঞ্চয় করা সেই অর্থ দিয়ে সন্তানের চিকিৎসায় ব্যয় করেন মুশতারী বেগম। এতে তার স্বামীরও সহায়তা হয়। সুস্থ হয়ে ওঠে তাদের মেয়ে।
এ বিষয়ে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ মশিউর রহমান বলেন, “এভাবেই মানুষের বিপদের মুহূর্তে পাশে দাঁড়িয়ে কাজ করছে দেশের অনেক আর্থিক প্রতিষ্ঠান। ইন্টারন্যাশনাল লিজিং এন্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড তার মধ্যে অন্যতম। মানুষের এই দুঃসময়ে আর্শীবাদের মতো পাশে থাকে আই এল এফ এস এল।
ইন্টারন্যাশনাল লিজিং এর অভিজ্ঞ পরিচালনা পর্ষদের উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে একটি হলো মানবিক কারণে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে অসুস্থ ও বিপদগ্রস্থ গ্রাহকদেরকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের বিনিয়োগকৃত অর্থ নগদায়ন করে আস্থার জায়গা তৈরী করা।
কেআই//