জনি-অ্যাম্বারের গৃহযুদ্ধের মামলা এবার বড় পর্দায়
একুশে টেলিভিশন
প্রকাশিত : ০৪:১৫ পিএম, ২ অক্টোবর ২০২২ রবিবার
বিশ্ব জুড়ে সাড়া ফেলেছে জনি-অ্যাম্বারের রেষারেষি। সেই নিয়েই আসতে চলেছে তথ্যচিত্র। ভবিষ্যতে গৃহযুদ্ধ এড়াতে এই ধরনের বিজ্ঞানসম্মত কাজ দিশা দেখাতে পারে বলে মনে করছেন মনোবিদরাও।
অনলাইন মঞ্চে আসতে চলেছে জনি ডেপ আর অ্যাম্বার হার্ডের গৃহযুদ্ধের ইতিহাস। বাস্তবের আদালত উঠে আসবে পর্দায়। তথ্যচিত্রের নাম ‘আ ম্যারেজ অন ট্রায়াল: জনি ডেপ, অ্যাম্বার হার্ড অ্যান্ড ট্রুথ ইন দ্য এজ অফ সোশ্যাল মিডিয়া’। এনবিসি নিউজ নাও-এর তরফে সম্প্রচারিত হবে এই ছবি।
৩০ মিনিটের তথ্যচিত্রে মূলত কোন কোন দিক তুলে ধরা হচ্ছে? এনবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, ‘ডেপ বনাম হার্ডের গার্হস্থ্য হিংসার মামলা দু’টি আলাদা প্রতিক্রিয়া তুলে ধরেছে— এক দল আছেন যাঁরা বঞ্চিত হন, আর এক দল না চাইতেই বহু কিছু পেয়ে যান।’
সম্পর্ক ভেঙে গিয়েছে ২০১৪ সালে। তার পর থেকে পরস্পরের বিরুদ্ধে লাগাতার মামলা ঠুকে গিয়েছেন সাবেক দম্পতি। হার মানার বদলে লড়ে গিয়ে সর্বস্বান্ত হয়েছেন অ্যাম্বার। তবু লড়েছেন। বিশ্ব জুড়ে সাড়া ফেলেছে দুই তারকার রেষারেষি। কিন্তু কেন? বিশ্লেষণ নিয়ে সামনে আসতে চলেছে এই তথ্যচিত্র। ভবিষ্যতে গৃহযুদ্ধ এড়াতে এই ধরনের বিজ্ঞানসম্মত কাজ দিশা দেখাতে পারে বলে মনে করছেন মনোবিদরাও।
জনি ডেপ, অ্যাম্বার হার্ডের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে সাম্প্রতিক অতীতে হলিউডে বিস্তর কাটাছেঁড়া হয়েছে। সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে করা মানহানির মামলায় হেরে গিয়েছেন অ্যাম্বার। সেই সঙ্গে চর্চার কেন্দ্রে উঠে এসেছে ইলন মাস্কের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক।
এক প্রতিবেদন অনুসারে, অ্যাম্বার এর আগে ‘অ্যাকোয়াম্যান’-এর পরিচালক জেমসের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে ছিলেন। লোকে এ-ও বলাবলি করছে, নায়ক এবং প্রযোজকদের অঙ্কশায়িনী হয়েই হলিউডে পথ করেছেন অভিনেত্রী। যদিও এই অভিযোগ মানতে নারাজ অনুরাগীরা। অনুরাগীমহলও দু’ভাগ! তথ্যচিত্র কি পারবে সমাধান সূত্র দিতে?
এসি