ঢাকা, শুক্রবার   ১১ অক্টোবর ২০২৪,   আশ্বিন ২৬ ১৪৩১

সিলেটের সামনে অসহায় ঢাকার সংগ্রহ ১২৮

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ০৩:৩০ পিএম, ১৬ জানুয়ারি ২০২৩ সোমবার

সিলেট স্ট্রাইকার্স বোলারদের সামনে রীতিমত অসহায় আত্মসমর্পণ করলো ঢাকা ডমিনেটর্সের ব্যাটাররা। দুই দলের মুখোমুখি প্রথম সাক্ষাতেও দেখা গিয়েছিল একই চিত্র। চট্টগ্রামে এসেও ভাগ্য বদলাতে পারলেন না নাসির-আরিফুলরা।

ঢাকা পর্বে ২০২ রানের জবাবে সিলেটের বোলারদের সামনে ব্যাটিং করতে নেমে পাওয়ারপ্লেতে ৩ উইকেট হারিয়ে শেষ পর্যন্ত ১৩৯ রান করতে পারে ঢাকা ডমিনেটর্সের ব্যাটাররা। 

আজ সোমবার (১৬ জানুয়ারি) চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামেও প্রায় একই ভাগ্য বরণ করেছে দলটি। বরং তার চেয়েও বেশিকিছু। কেননা, এদিন ৭ উইকেট হারিয়ে স্কোরে জমা করতে পেরেছে মাত্র ১২৮ রান।

সাগরিকায় টস জিতে আগে ব্যাটিং করতে নেমে প্রথম পাওয়ারপ্লেতে ৩ উইকেট হারিয়ে ঢাকার ব্যাটাররা তুলতে পারে মোটে ৩২ রান। এই ম্যাচেও ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়ন সৌম্য সরকার। শূন্য রানে এলবির ফাঁদে পড়ে ফিরেছেন তিনি। রেজাউর রাজার বদলে এদিন মাঠে নেমেই অভিজ্ঞ রুবেল হোসাইন আউট করেছেন সৌম্যকে। 

এরপর ১৭ রান করে আউট হয়ে ফিরেছেন দিলশান মুনাবিরা। ব্যাট হাতে সংগ্রাম করা এই শ্রীলঙ্কান ইমাদ ওয়াসিমকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন। একই ওভারে বোল্ড হয়ে ফেরেন রবিন জেমস দাসও। প্রথমবারের মতো বিপিএলের মঞ্চে ব্যাটিং করতে নেমে বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত এই ইংলিশ ব্যাটার প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন রানের খাতা খোলার আগেই।

এক পর্যায়ে ৭৪ রানে পাঁচ উইকেট হারিয়ে বসা দলের হাল ধরেন অধিনায়ক নাসির হোসাইন ও আরফুল হক। দুজনের ৩০ বলে গড়া ঠিক ৫০ রানের জুটিতেই যা একটু মান বাঁচানো সংগ্রহ পায় ঢাকা। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩৯ রান করে শেষ বলে রান আউট হন অধিনায়ক নাসির। তার ৩১ বলের ইনিংসে ছিলো ৩টি চারের সঙ্গে একটি ছয়ের মার।

নাসিরের সঙ্গী আরিফুলের ব্যাট থেকে আসে ১৬ বলে ২০ রান। সিলেটের বোলারদের মধ্যে ইমাদ ওয়াসিম ২০ রানে নেন ৩টি উইকেট।  

এনএস//