নতুন মূদ্রানীতিকে ইতিবাচক হিসাবে দেখছেন ব্যবসায়ীরা
তৌহিদুর রহমান, একুশে টেলিভিশন
প্রকাশিত : ০৮:৫৯ পিএম, ১৬ জানুয়ারি ২০২৩ সোমবার | আপডেট: ০৯:২৬ পিএম, ১৬ জানুয়ারি ২০২৩ সোমবার
মূদ্রানীতিকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন ব্যবসায়ীরা। বলছেন, পঞ্চাশ হাজার কোটি টাকার ঋণ সহায়তা তহবিল কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রে সহায়ক করবে। চাপ কমবে রিজার্ভের ওপর। তবে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, মূদ্রানীতিতে ডলার সংকট কাটানোর নির্দেশনা নেই।
অর্থনীতির চাপ সামাল দিতে মুদ্রানীতিতে আনা হয়েছে ব্যাপক পরিবর্তন। পাশাপাশি জানুয়ারি-জুন সময়ের জন্য ঘোষিত মুদ্রানীতিতে পরিপালন করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফের কিছু পরামর্শও।
তুলে দেয়া হয়েছে আমানতের সুদহারের সর্বোচ্চ সীমা। ভোক্তা পর্যায়ে সুদহার ৩ শতাংশ বাড়িয়ে উন্নীত করা হয়েছে সর্বোচ্চ ১২ শতাংশে। শিল্পখাতের ঋণের সুদ সর্বোচ্চ ৯ শতাংশই বহাল রাখা হয়েছে।
কেন্দ্রিয় ব্যাংকের এই নীতিকে ব্যবসাবান্ধব বলছেন ব্যবসায়ীরা। স্থানীয় মুদ্রার মাধ্যমে ঋণ সহায়তা ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য সহায়ক হবে বলে মনে করছেন তারা। একইসাথে কমবে রিজার্ভের ওপর চাপও।
নীতি সুদহার হার ২৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানোর পদক্ষেপকে ইতিবাচক বলছেন অর্থনীতিবিদরা। তবে ডলার সংকট কাটাতে মূদ্রানীতি সুষ্পষ্ট দিক-নির্দেশনা থাকা দরকার ছিল বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর।
ঘোষিত মুদ্রানীতিতে বড় ঋণ গ্রহীতাদের আগের মতোই সুবিধা দেয়া হয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
এসবি/