ঢাকা, শুক্রবার   ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪,   পৌষ ১৩ ১৪৩১

যুব রাজনীতির শুদ্ধ পুরুষ শেখ ফজলে শামস্ পরশ 

এ্যাড. শেখ নবীরুজ্জামান বাবু

প্রকাশিত : ০৬:৫৭ পিএম, ২ জুলাই ২০২৩ রবিবার

আষাঢ়ের বর্ষণমুখর দিনে কিংবা আকাশে মেঘেদের লুকোচুরির দিনে ১৯৬৯ সালের ২ রা জুলাই বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র ও শেখ ফজলুল হক মণি-আরজু মণি'র জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ ফজলে শামস্ পরশ জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট  বঙ্গবন্ধুকে হত্যার আগে ঘাতকেরা নৃশংসভাবে শেখ পরশের পিতা মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, মুজিব বাহিনীর স্রষ্টা, বিশিষ্ট লেখক- সাংবাদিক, ষাটের দশকের প্রারম্ভে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মণি এবং মাতা আরজু মণিকে হত্যা করে।

চোখের সামনে পিতা ও অন্তঃসত্ত্বা মাতাকে হত্যার ভয়াবহ দৃশ্য দেখে ছয় বছরের শেখ পরশকে পরবর্তীতে অনেক ঘাত প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে বেঁচে থাকার চেষ্টা করতে হয়েছে। ভবঘুরে জীবন যাপন করতে হয়েছে সুদীর্ঘ সময়। কখনো পালিয়ে আত্মীয়ের বাসায় থাকতে হয়েছে। তাদের বাসা ভাড়া দেয়া হয়নি। স্কুলে ভর্তি নেয়া হয়নি। খেলাধূলায়ও সঙ্গী ছিল না। এমন অমানবিক আচরণ ছিল পরশ-তাপসের সাথে! ভয় ও আতঙ্কের সময় পার করে ১৯৭৮ সালে বঙ্গবন্ধুর বোন তথা শেখ পরশের দাদী শেখ আছিয়া বেগম তাদের ভারতে নিয়ে যান। ফুফু রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, চাচা শেখ ফজলুল করিম সেলিম, শেখ ফজলুর রহমান মারুফ তাঁরাও তখন বিদেশে শরণার্থী।

১৫ আগস্টের কালো রাতে অলৌকিকভাবে বেঁচে যাওয়া শেখ ফজলে শামস্ পরশ ধানমণ্ডি সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে অনার্স - মাস্টার্স এবং যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো ইউনিভার্সিটি থেকে উচ্চতর ডিগ্রি নেন।

আজীবন নির্মোহ ব্যক্তি শেখ ফজলে শামস্ পরশ শিক্ষকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন। বর্তমানে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে অধ্যাপনা করছেন। জাতীয় রাজনীতি ও ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে থেকেও ছাত্রদের শিক্ষা দেন আনন্দচিত্তে। তার এই আত্মত্যাগ বিরল বৈকি!

বিশেষ প্রেক্ষাপটে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা যুবলীগকে ইতিবাচক ধারায় নিয়ে যেতে শেখ ফজলে শামস্ পরশকে দায়িত্ব দেন। রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হিসেবে রাজনীতির দীক্ষা খুব কাছ থেকে তিনি নিয়েছেন, যদিও সরাসরি রাজনীতি থেকে দূরে ছিলেন। 

শেখ পরশের বুঝতে অসুবিধা হয়নি, দেশরত্ন শেখ হাসিনা কী চাচ্ছেন? সেই অনুযায়ী তিনি কার্যক্রম শুরু করেন। তিনি দায়িত্ব নিয়েই তাঁর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ঘোষণা করেন।

সপ্তম কংগ্রেসে দায়িত্ব পাওয়ার পর সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে শেখ পরশ বলেন, "নেতা হিসেবে নয়, সংগঠনের একজন কর্মী হিসেবে কাজ করে যাব। যুবসমাজ যেন হেট পলিটিক্স কালচার থেকে বেরিয়ে এসে জয় বাংলার কর্মী হিসেবে কাজ করে। সম্পূর্ণ সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করবো।"

নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে শেখ পরশ বলেন, "যুবলীগের কর্মীদের দায়িত্ব বঙ্গবন্ধু কন্যার দায়িত্ব পালন। তাই প্রধানমন্ত্রীকে আমরা সহযোগিতা করবো।"

তিনি বলেন, "রাজনীতির জন্য আমি, আমার ভাই শেখ ফজলে নূর তাপস মা-বাবাসহ স্বজন হারিয়েছি। আমাদের বেদনা শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা অনুধাবন করেন। তাই আমি রাজনীতি থেকে অনেক দূরে ছিলাম। যে মানুষ (বঙ্গবন্ধু) রাজনীতির জন্য এত ত্যাগ স্বীকার করলেন, তাকে যখন ষড়যন্ত্র করে হত্যা করা হলো, তখন বেদনাহত হওয়াটাই স্বাভাবিক। আমি বঙ্গবন্ধু ও তার কন্যা শেখ হাসিনার কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পাই। আমি যে দায়িত্ব পেয়েছি, আপনাদের পাশে থেকে একজন কর্মী হিসেবে তা যথাযথভাবে পালনের চেষ্টা করবো।" 

তিনি বলেন, "১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু দ্বিতীয় বিপ্লবের ডাক দিয়েছিলেন। কিন্তু ১৫ই আগস্টের ষড়যন্ত্রের কারণে তার সেই কাজ সমাপ্ত হয়নি। আজ প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে জিরো টলারেন্সের ডাক দিয়েছেন তা আমি দ্বিতীয় বিপ্লব হিসেবে দেখি। এই কর্মসূচি সফল করার জন্য কাজ করবো। আমি যুবলীগের চেয়ারম্যান হিসেবে নয়, একজন কর্মী হিসেবে সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করবো।"

যুবলীগের সপ্তম কংগ্রেসে শেখ ফজলে শামস্ পরশ চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিয়ে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করেছিলেন। 

> বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় বিপ্লব বাস্তবায়ন 

> পিতা শেখ ফজলুল হক মণি'র স্বপ্নের যুবলীগ গঠনের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বকে বিকশিত করা

> যুবসমাজকে যথাযথ মূল্যায়ন

যুবলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে যোগ্য, দক্ষ, শিক্ষিত, সাবেক ছাত্রনেতাদের, পরিচ্ছন্ন ইমেজের ব্যক্তিদের অন্তর্ভূক্তি চেয়ারম্যান হিসেবে পরশের অন্যতম সাফল্য হিসেবেই দেখছেন রাজনীতি বিশ্লেষকরা।

প্রধানমন্ত্রী সফল রাষ্ট্রনায়ক দেশরত্ন শেখ হাসিনার সুখী ও সমৃদ্ধ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে শেখ পরশের যুবলীগ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়নে নিরলসভাবে কাজ করে গেছে । এখন যুবলীগের যাত্রা শুরু স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার। 


বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রকোপ শুরু হওয়ার পর থেকেই যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নির্দেশে যুবলীগের কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত সকল নেতাকর্মী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নাগরিক সচেতনতায় মাঠে নেমেছিল। লাখ লাখ মানুষের দোরগোড়ায় যুবলীগের হাজার হাজার নেতাকর্মী খাদ্য সহায়তা প্রদান করে।  এখনও যুবলীগের নেতা থেকে শুরু করে কর্মীরা যার যার সাধ্য অনুযায়ী অসহায় মানুষের পাশে রয়েছেন। করোনায় ফ্রি টেলিমেডিসিন সেবা, এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস প্রদান করে যুবলীগ। করোনায় মৃতদেহের দাফনের ব্যবস্থা করে যুবলীগ। অসহায় কৃষকের ধান কেটে ঘরে তুলে দেয় যুবলীগ।

জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা যুবলীগের কর্মকাণ্ড তুলে ধরে বলেন, ‘যুবলীগ এই সংকটে দেশের বিভিন্ন জায়গায় লাশ দাফনে কাজ করেছে। যুবলীগের পক্ষ থেকে ৪২ লাখ পরিবারে খাদ্যসামগ্রী দেয়া হয়েছে। কৃষকদের দুই হাজার পাঁচশত হেক্টর জমির ধান কেটে দিয়েছে। মুজিববর্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে। করোনায় সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করেছে।"

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেই উদ্দেশ্য নিয়ে শেখ ফজলে শামস্ পরশকে চেয়ারম্যান করে দায়িত্ব দিয়েছিলেন, ইতোমধ্যে তিনি সেই সফলতা অর্জন করেছেন। যার ফলে ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে যুবলীগ। সংগঠনটি তার হারানো ঐতিহ্য ও গৌরব ফিরে পেয়েছে। মানবিক এমন কর্মকাণ্ডের কারণে সাধারণ মানুষের কাছে যুবলীগ আজ 'মানবিক যুবলীগ।' বিনয়ী, নির্মোহ. আর সরলতাই প্রধান পুঁজি পরশের। তিনি ইতোমধ্যে তার মেধা ও যোগ্যতা দিয়ে সবার মন জয় করতে পেরেছেন অনায়াসেই।

যুবলীগ আজ সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী একটি সংগঠন। যোগ্য নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠাই মূল ভূমিকা পালন করেছে। যোগ্য নেতৃত্বের জন্য বিভিন্ন ক্রাইটেরিয়া মেইনটেইন করা হয়। সাধারণ অভিযোগও সত্য প্রমাণিত হলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হয়।

শেখ পরশ যুবলীগের চেয়ারম্যান হওয়ার পর প্রথম যে কাজটি করেছেন তাহলো তিনি পুরো সংগঠনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে নিয়ে এসেছেন। কেন্দ্র থেকে ইউনিট পর্যন্ত চেইন অব কমান্ড এর মধ্যে নিয়ে এসেছেন। ব্যানার ফেস্টুন দেয়ার ক্ষেত্রে নিয়মের মধ্যে নিয়ে এসেছেন। ঈদ থেকে শুরু করে সকল উৎসবে যত্রতত্র ব্যানার ফেস্টুন ব্যবহারের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। সকল স্তরের নেতাকর্মীরা তা মেনেও চলছে।

পিতা শেখ ফজলুল হক মণি ছিলেন কর্মীবান্ধব। "উত্তরবঙ্গ ঘুরে এলাম" প্রবন্ধ পাঠ করলে দেখা যাবে যতদিন শেখ মণি উত্তরবঙ্গ ছিলেন, ততদিন কর্মীদের সমস্যা সমাধান করেছেন। মঞ্চে উঠার সময়েও কর্মীদের কথা শুনছেন এবং তৎক্ষণাৎ ওখানে দাঁড়িয়ে সাধারণ মানুষের সমস্যা সমাধান করছেন। তেমনিভাবে তাঁর রক্তের উত্তরাধিকার শেখ পরশও সকল স্তরের নেতাকর্মীদের কথা মন দিয়ে শোনেন। সঙ্গে সঙ্গে সবার সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেন। তাঁর অফিসে সকল শ্রেণির মানুষের জন্য উন্মুক্ত। ধৈর্য ধরে সবার কথা শোনেন। মিষ্টভাষী মানুষটিকে কখনো কেউ রাগতে দেখেনি। একারণে মানুষেরা মন দিয়ে তাদের কথা নির্দ্বিধায় বলতে পারেন।

বাবা শেখ ফজলুল হক মণি'র মত তিনি সবসময় স্পষ্টবাদী। গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত তিনি তৎক্ষণাৎ দিয়ে থাকেন। সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে তিনি অবিচল থাকেন সর্বদা।

শেখ পরশ অসম্ভব মেধাবী একজন মানুষ। তাঁর লেখনী পিতার মত ক্ষুরধার ও তীক্ষ্ণ। যুবসমাজকে নিয়ে তিনি একটি যুক্তিবাদী বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনের জন্য নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। 

তার পিতার মত তিনিও বাগ্মীতায় পটু। তাঁর বক্তব্য শোনার জন্য সাধারণ মানুষের কৌতূহল হিংসার উদ্রেক করে। যুক্তি দিয়ে কথা বলেন। জটিল কথাকে সহজ, সরল, প্রাঞ্জল ভাষায় উপস্থাপন করেন। মন্ত্রমুগ্ধের মত শ্রোতারা তাঁর বক্তব্য শোনেন। প্রচলিত ধারার বাইরে তাঁর বক্তব্য নতুন ধারার সৃষ্টি করেছে।

ভীষণ পরিশ্রমী একজন মানুষ শেখ ফজলে শামস্ পরশ। যুবলীগের সকল সাংগঠনিক কার্যক্রম সময়কে ভাগ করে দেখভাল করেন।

তার আরেকটি বড় সফলতা রাজনৈতিক বিকেন্দ্রীকরণ। সংগঠনে যার যে দায়িত্ব সেই দায়িত্ব তাকেই পালন করতে হয়। এই অনুশীলন তিনি তাঁর সংগঠনে করাতে সক্ষম হয়েছেন। এই কারণে সংগঠনে কোন বলয় সৃষ্টি হয়নি। তিনি ব্যক্তি নির্ভর রাজনীতি পছন্দ করেন না।

যুবলীগকে তিনি নিজস্ব ভাবধারার উপর চলতে দিয়েছেন। নিজস্ব অর্থনৈতিক ভিত্তির উপর চলছে যুবলীগ। কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যদের চাঁদার টাকা দিয়ে এবং যুবলীগ প্রকাশিত বিভিন্ন গ্রন্থসমূহ বিক্রয় করে সেই অর্থ দিয়ে যুবলীগ পরিচালিত হচ্ছে। এটাও একটা বড় ধরনের সফলতা।

নিয়মিত জেলা কাউন্সিল করছেন। সকল মত পথের উর্দ্ধে উঠে ত্যাগী বঞ্চিত নেতাকর্মীদের সংগঠনে জায়গা দিচ্ছেন। 

যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ একটি কথাই সবসময় নেতাকর্মীদের বলে থাকেন,"'৭৫ এর ১৫ আগস্ট আপনাদের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মণি'কে আঘাত না করে যেমন বঙ্গবন্ধুকে আঘাত করতে পারে নাই। তেমনি আমরা বেঁচে থাকতে আমাদের প্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনাকেও কেউ আঘাত করতে পারবে না।"

যুব ও তরুণ সমাজ একটি রাষ্ট্রের মূল শক্তি। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী যুদ্ধ ফেরত সেই সব যুবসমাজকে সংগঠিত করতে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে শেখ ফজলুল হক মণি বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করেন। সেই ধারাবাহিকতায় '৭৫ পরবর্তী দুঃসময় অতিক্রম করে গণতন্ত্র রক্ষায় যুবলীগ সবসময় শেখ হাসিনার নির্দেশে অগ্রভাগে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছে। সেই যুবলীগ আজ পরিপূর্ণ ও শুদ্ধ যুবলীগ। 

সেই যুবলীগের শুদ্ধ পুরুষ শেখ ফজলে শামস্ পরশ। আজ এই শুভক্ষণে, আপনার জন্মদিনে আমাদের শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন। আপনাকে অভিবাদন জানাই।

                                                                লেখক: এ্যাড. শেখ নবীরুজ্জামান বাবু

লেখক পরিচিতি: গ্রন্থনা ও প্রকাশনা বিষয়ক উপ সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ ছাত্রলীগ,
সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল ছাত্রলীগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এমএম//