ঢাকা, রবিবার   ২৪ নভেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ৯ ১৪৩১

শেখ হাসিনার কারান্তরীণ ও গণতন্ত্র অবরুদ্ধ দিবসে যুবলীগের দোয়া ও মিলাদ

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১১:৫০ পিএম, ১৬ জুলাই ২০২৩ রবিবার | আপডেট: ১১:৫২ পিএম, ১৬ জুলাই ২০২৩ রবিবার

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা’র কারান্তরীণ ও গণতন্ত্র অবরুদ্ধ দিবসে আজ ১৬ জুলাই বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশের নির্দেশে বাদ আসর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নীচ তলায়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা’র সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত। 

দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার মধ্য দিয়ে দেশের গণতন্ত্রকে হত্যা, মানবাধিকার লঙ্ঘন, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদেরকে বিভিন্নভাবে পুরষ্কৃত করেছিলেন জিয়াউর রহমান। তখন মানুষের কথা বলার অধিকার ছিল না, ভোটের অধিকার ছিল না, জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থেকে বাঙালি জাতির ভোট ডাকাতি করেছিলেন।

এমন এক বিভীষিকাময় সময়ে বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণে, ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠায় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য দেশে আসেন বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। সেদিন থেকে আজ পর্যন্ত এই বাংলার মানুষের জন্য, তাদের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। তিনি আরও বলেন, মানুষের অধিকারের কথা বলতে গিয়ে, গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে গিয়ে তাকে বারবার ষড়যন্ত্রের শিকার হতে হয়েছে। তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই সেদিন গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে গিয়ে তৎকালীন তথাকথিত সেনাসমর্থিত অবৈধ তত্ত্বাবধায়ক সরকার মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ষড়যন্ত্রমূলক মামলা দিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যাকে গ্রেফতার করে। কিন্তু এদেশের খেটে খাওয়া মানুষ, ছাত্রসমাজ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগসহ দলীয় নেতা-কর্মীদের দুর্বার আন্দোলন আর আন্তর্জাতিক মহলের চাপে ২০০৮ সালের ১১ জুন অবৈধ তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে নিঃশর্তে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। তিনি আরও বলেন, আজকে বিভিন্ন মহলে আবারও বঙ্গবন্ধুকন্যা আর দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। যুবলীগের নেতা-কর্মীদের বলবো কোন গুজবে বিশ্বাস না করে সকল ষড়যন্ত্রের দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিবে যুবলীগ।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মঞ্জুর আলম শাহীন, মোঃ হাবিবুর রহমান পবন, মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, মোঃ তাজউদ্দিন আহমেদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বিশ্বাস মুতিউর রহমান বাদশা, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মোঃ মাজহারুল ইসলাম মোঃ সাইফুর রহমান সোহাগ, মোঃ জহির উদ্দিন খসরু, মোঃ সোহেল পারভেজ, আবু মুনির মোঃ শহিদুল হক চৌধুরী রাসেল, মশিউর রহমান চপল, ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, কেন্দ্রীয় যুবলীগের দপ্তর সম্পাদক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক মোঃ শামছুল আলম অনিক, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ হারিছ মিয়া শেখ সাগর, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. মোঃ হেমায়েত উদ্দিন মোল্লা, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আব্দুল মুকিত চৌধুরী, ধর্ম সম্পাদক মাওলানা খলিলুর রহমান সরদার, উপ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও পাঠাগার সম্পাদক কাজী খালিদ আল মাহমুদ টুকু, উপ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক মোঃ রাশেদুল হাসান সুপ্ত, উপ-তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকত, উপ-মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. মোঃ গোলাম কিবরিয়া শামীম, উপ-ধর্ম সম্পাদক হরে কৃষ্ণ বৈদ্যসহ কেন্দ্রীয় মহানগর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।
কেআই//