ঢাকা, বুধবার   ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪,   পৌষ ১১ ১৪৩১

টস জিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে ভারত

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ০৩:৪৩ পিএম, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ মঙ্গলবার

এশিয়া কাপের ফোরের লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছে ভারত। পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবিয়ে রেকর্ড ব্যবধানের জয় দিয়ে সুপার ফোরের মিশন শুরু করে ভারত। পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষেও রোহিত শর্মার দল। তবে এশিয়া কাপের এবারের আসরে একটি ম্যাচও হারেনি শ্রীলঙ্কা।

কলম্বোর প্রেমদাসা স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৩টায় মূল ম্যাচের আগে টসের জন্য মাঠে আসেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক দাসুন শানাকা ও ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচটিতে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন রোহিত। 

একাদশে শ্রীলঙ্কা দলে কোনো পরিবর্তন না থাকলেও ভারতীয় দলে এক পরিবর্তন আনা হয়েছে। 

বৃষ্টির পূর্বাভাস নিয়েই মাঠে নামছে ভারত-শ্রীলঙ্কা। আবহাওয়ার খবর অনুযায়ী, ম্যাচের সময়ে ৬০ শতাংশ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও পরে সেই সম্ভাবনা কমে ৪০ শতাংশ হবে বলে জানা গেছে।

বৃষ্টির কারণে ম্যাচটি বাতিল হলে পাকিস্তান, ভারত ও শ্রীলঙ্কার জন্য ফাইনালে ওঠার লড়াই উন্মুক্ত হয়ে যাবে।

২০১৮ সালের পর আবারো শিরোপার পথে এগিয়ে যেতে লঙ্কানদের বিপক্ষে জয়ের ধারা অব্যহত রাখতে চায় টিম ইন্ডিয়া। অন্যদিকে টুর্নামেন্টে দারুণ ছন্দে রয়েছে লঙ্কানরাও। এখন পর্যন্ত একটি ম্যাচেও হারেনি তারা। ঘরের মাঠে তাই ভারতকে ছেড়ে কথা বলবে না শানাকার দল।

এ দিকে এখন পর্যন্ত দুদল মোট ১৬৫টি ম্যাচ খেলেছে। যেখানে ভারতের ৯৬টি জয়ের বিপরীতে শ্রীলঙ্কার জয় ৫৭টি ম্যাচে। এ ছাড়া তাদের ১১টি ম্যাচে আসেনি কোনো ফল আসেনি এবং ১টি ম্যাচ টাই হয়েছে।

তবে ঘরের মাঠে এগিয়ে আছে লঙ্কানরাই। নিজেদের মাটিতে ভারতকে ২৮ ম্যাচে হারিয়েছে তারা। যেখানে ভারতের জয় ১২টিতে। সর্বশেষ ২০২২ এশিয়া কাপ আসরে সুপার ফোরে ভারতকে হারিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। এরপর লঙ্কানরা টুর্নামেন্টটির শিরোপাও জিতে নিয়েছিল।
 
ভারতের একাদশ
রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), শুভমান গিল, বিরাট কোহলি, লোকেশ রাহুল, ইশান কিষাণ, হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, জাসপ্রিত বুমরাহ ও মোহাম্মদ সিরাজ।
 
শ্রীলঙ্কার একাদশ
পথুম নিশানকা, দিমুথ করুনারত্নে, কুশল মেন্ডিস, সাদিরা সামারাবিক্রমা, চরিথ আসালাঙ্কা, ধনঞ্জয়া ডি সিলভা, দাসুন শানাকা (অধিনায়ক), দুনিথ ওয়েললাগে, মহেশ থিকশানা, কাসুন রাজিথা ও মাথিশা পাথিরানা।

এএইচ