ঢাকা, রবিবার   ২৪ নভেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ৯ ১৪৩১

নাট্যব্যক্তিত্ব পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্মৃতিচারণ; মানুষ অনেক বদলে গেছে

ড. অখিল পোদ্দার

প্রকাশিত : ১০:৪৮ পিএম, ১৭ অক্টোবর ২০২৩ মঙ্গলবার | আপডেট: ০৫:০৭ পিএম, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ বৃহস্পতিবার

প্রত্থিতযশা অভিনেতা পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম ১৯৫০ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর-ফরিদপুরে। পড়ালেখার হাতেখড়ি গোপালগঞ্জে। বাবার চাকরির সুবাদে অতপর রাজবাড়িতে থেকেছেন। রাজেন্দ্র কলেজের চৌহদ্দি টপকে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিষয় ছিল গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা। 

বহুবিধ কারণে পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কণ্ঠ দেশের মানুষের কাছে সুপরিচিত। কেউ তাঁকে জানেন নাট্যজন হিসেবে, কেউবা আবৃত্তিকার-অন্যরা চেনেন মুক্তবুদ্ধির ঝড়ো আন্দোলনের প্রমিথিউস জ্ঞানে। একাত্তরের রণাঙ্গণে তিনি ছিলেন আগুনমুখো যোদ্ধা। বহুমাত্রিক জীবন নিয়ে তিনি কথা বলেছেন পাঠক সমাবেশের মঙ্গল আড্ডায়। দীর্ঘ আলাপের চৌম্বক অংশের সমাহারে কথার মালা গেঁথেছেন একুশে টেলিভিশনের প্রধান বার্তা সম্পাদক ড. অখিল পোদ্দার। 

যেখানে পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় অকপটে বলেছেন, বর্তমানের শিল্প সাহিত্যের ভাবগতি। যেখানে অনুপস্থিত শৈশব-কৈশোর। ফেলে আসা দিনের নস্টালজিয়া তুলে ধরে তিনি মঙ্গল আড্ডায় বর্তমান সময়ের মূল্যায়ন করেছেন ভিন্ন আঙ্গিকে। রাজধানীর কাঁটাবনে পাঠক সমাবেশের সত্ত্বাধিকারী সাহিদুল ইসলাম বিজুর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির সাপ্তাহিক সম্মেলনে নাট্যজন পীযূষ আরও বলেন, হাল সমাজে এক ধরণের অন্ধকার সময় বহমান। পত্রিকাগুলোতে গল্প কবিতা ছাপা হচ্ছে। বইমেলায় প্রচুর বইও আসছে। কিন্তু আবহমান বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য কার্যত তাতে অনুপস্থিত। স্বকৃত নোমানের সঞ্চালনায় এ আড্ডায় রাজনীতি, সমাজ ও সাহিত্য বিনির্মাণের সামগ্রিক বিষয় তুলে ধরে টানা আড়াই ঘন্টা কথা বলেন পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়।

(অনুলিখন: আহম্মদ বাবু, সিনিয়র রিপোর্টার, একুশে টেলিভিশন। ভিডিও সম্পাদনা-আরিফুজ্জামান তুষার, সিনিয়র ভিডিও এডিটর, একুশে টেলিভিশন। অনলাইন ডেভলপমেন্ট- রফিকুল ইসলাম (বিপুল), ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর, একুশে টেলিভিশন)