ঢাকা, বৃহস্পতিবার   ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ২০ ১৪৩১

মালয়েশিয়ায় ‘সেকেন্ড হোম’ কর্মসূচিতে বাংলাদেশ তৃতীয়

প্রকাশিত : ০৩:৫৯ পিএম, ১৩ জুলাই ২০১৭ বৃহস্পতিবার | আপডেট: ০৬:৩৬ পিএম, ১৪ জুলাই ২০১৭ শুক্রবার

বিশেষ কর্মসূচির আওতায় গত দেড় দশকে মালয়েশিয়ায় দ্বিতীয় বাড়ি (সেকেন্ড হোম) গড়ার অনুমতি পেয়েছেন বিভিন্ন দেশের ৩৩ হাজারের বেশি মানুষ, যাদের মধ্যে সংখ্যায় তৃতীয় সর্বোচ্চ অবস্থানে রয়েছেন বাংলাদেশিরা।

রাজধানী কুয়ালালামপুরে বৃহস্পতিবার এমএম২এইচ জাতীয় কর্মশালায় দেশটির পর্যটন ও সংস্কৃতি বিষয়কমন্ত্রী নাজরি আজিজ এ তথ্য জানান।

নাজরি আজিজ বলেন, মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোম (এমএম২এইচ) নামে ২০০২ সালে একটি বিশেষ কর্মসূচি চালুর পর থেকে ভালো সাড়া পড়েছে।এ পর্যণ্ত ১২৬টি দেশের ৩৩ হাজার ৩০০ মানুষ এই সুবিধা পেয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘এই কর্মসূচির অংশীদার হিসেবে শীর্ষে রয়েছে চীন। গত দেড় দশকে চীনের ৮ হাজার ৭১৪ জন এই সুবিধা পেয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে জাপান। মালয়েশিয়ায় সেকেন্ডহোম সুবিধা পেয়েছেন ৪ হাজার ২২৫ জন। এরপর যথাক্রমে বাংলাদেশ (৩,৫৪৬), যুক্তরাজ্য (২,৪১২), ইরান (১,৩৩৬), সিঙ্গাপুর (১,২৯৫), তাইওয়ান (১,২০৮), দক্ষিণ কোরিয়া (১,২৬৬), পাকিস্তান (৯৭৩) ও ভারতের (৮৯০) অবস্থান।’

নাজরি আজিজ বলেন, সেকেন্ড হোম কর্মসূচির আওতায় অংশ নেওয়া মানুষরা স্থাবর সুবিধা ও রাজস্ব হিসাবে মোট এক হাজার ২৮০ কোটি মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত জাতীয় অর্থনীতিতে যোগ করেছেন।

উল্লেখ্য, কিছু শর্ত পূরণ সাপেক্ষে এক লাখ ডলার জমা দেওয়া দিয়ে যে কোনো দেশের নাগরিকরা মালয়েশিয়ায় দীর্ঘমেয়াদে বসবাসের সুযোগ পান। প্রাথমিকভাবে ১০ বছরমেয়াদী সোস্যাল ভিসা নবায়নযোগ্য।

ডব্লিউএন