মধ্যরাতের পরই শেষ হচ্ছে নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা
প্রকাশিত : ১২:১৭ পিএম, ২৯ মার্চ ২০১৬ মঙ্গলবার | আপডেট: ১২:১৭ পিএম, ২৯ মার্চ ২০১৬ মঙ্গলবার
মধ্যরাতের পরই শেষ হচ্ছে, দ্বিতীয় দফা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা। শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি, তাই সরগরম নির্বাচনী এলাকাগুলো। হাট-বাজার ও পাড়া-মহল্লার আনাচে-কানাচে ছুটে প্রার্থীরা চাইছেন ভোট। কোন কোন জায়গায় প্রতিপক্ষের উপর হামলায়, ঘটেছে হতাহতের ঘটনাও। তবে, সব ছাপিয়ে ভোটারদের চাওয়া একটাই, যারা বিজয়ী হবেন তারা যেন এলাকার জন্য কাজ করেন।
দ্বিতীয় দফায় প্রায় ৬শ’ ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ৩১শে মার্চ। নির্বাচনী এলাকাগুলোতে এখন ভোটের উত্তাপ চরমে। মধ্যরাতের পরই শেষ হচ্ছে সব রকমের আনুষ্ঠানিক প্রচার-প্রচারণা। প্রতিশ্র“তির ফুলঝুড়ি নিয়ে ভোটারদের দ্বারে প্রার্থীরা, কোমর বেঁধে চালাচ্ছেন শেষ মুহুর্তে গনসংযোগ।
জামালপুরের দ্বিতীয় ধাপে ২ উপজেলায় ২৬টি ইউনিয়নে ভোট হবে। এসব এলাকায় হাটে-বাজারে ও ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে দিনভর প্রচার চালাচ্ছেন প্রার্থীরা।
চাঁদপুরের দুই উপজেলার ১৮টি ইউনিয়নে এবার নির্বাচন হচ্ছে।
গোপালগঞ্জ সদর ও কোটালীপাড়া উপজেলার ভোট অনুষ্ঠিত হবে ৩১ ইউনিয়নে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির প্রার্থীসহ মাঠে আছেন বিদ্রোহী প্রার্থীও।
ঢাকার কেরাণীগঞ্জের ১১টি ইউনিয়নে দ্বিতীয় দফায় ভোট হচ্ছে। প্রায় সাড়ে ৪ লাখেরও বেশি ভোটার নির্বাচনী এলাকায়।
নওগাঁর পত্নিতলা ও ধামুইরহাট উপজেলার ১৯টি ইউনিয়নে প্রার্থীরা নড়েচড়ে বসেছেন। প্রতিপক্ষের বিরদ্ধে আচরণবিধি লংঘনের অভিযোগ অনেকেরই।
হাট-বাজারের চা’য়ের দোকানে দিনভর ভোটের আলোচনা-সমালোচনা।
রংপুরের পীরগঞ্জে হবে ১১টি ইউনিয়নের নির্বাচন। এলাকার এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে ছুটে ভোট চাইছেন প্রার্থীরা।
প্রথম দফায় ইউপি নির্বাচনে দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিচ্ছিন্ন সহিংসতার ঘটনায়, এ পর্যায়ের ভোটের পরিবেশ নিয়ে খানিকটা সংশয়েই রয়েছেন সাধারণ ভোটাররা। তবে এপর্বের নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হবে এটিই সবার প্রত্যাশা।