২য় দফা নির্বাচন উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন ইউনিয়নে পৌছে যাচ্ছে প্রয়োজনীয় সামগ্রী
প্রকাশিত : ০২:৫২ পিএম, ৩০ মার্চ ২০১৬ বুধবার | আপডেট: ০৭:৩৮ পিএম, ৩০ মার্চ ২০১৬ বুধবার
বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দফা ইউনিযন পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন ইউনিয়নে পৌছে যাচ্ছে ব্যালট বাক্স, ব্যালট পেপার, সীল, কালিসহ প্রয়োজনীয় সামগ্রী। ভোট গ্রহণ কেন্দ্র করে নেয়া হয়েছে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থাও। তবে আগের দিনে দেশের বিভিন্ন জায়গায় হামলা, সংর্ঘষসহ ভাংচুরের মত বিক্ষিপ্ত ঘটনা ঘটেছে।
মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার ১৪টি ও সিরাজদিখান উপজেলার ৪ টি ইউনিয়নের নির্বাচনের উপকরন কেন্দ্রে কেন্দ্রে পাঠাতে শুরু করেছে উপজেলা নির্বাচন অফিস। ইউনিয়নের ১২৪টি কেন্দ্রের জন্য নির্বাচর্নী সামগ্রী পাঠানো হচ্ছে।
দ্বিতীয় দফায় কুষ্টিয়ার দৌলতপুর ও ভেড়ামারা উপজেলার ২০টি ইউনিয়নে ভোট গ্রহন হবে। সেই লক্ষে ১৯০টি ভোট কেন্দ্রে সরঞ্জাম সরবরাহ করা হয়েছে। নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে আইনশৃৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটরাও কাজ করছে। টহলে রয়েছে বিজিবি।
গোপালগঞ্জে নির্বাচনী মালামাল পৌছে গেছে ভোট কেন্দ্রগুলোতে। সদর উপজেলায় ১৮৯ টি কেন্দ্রে এবং কোটালীপাড়া উপজেলায় ৯০ টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহন হবে। এ দুটি উপজেলায় মোট ১শ’ ৯টি কেন্দ্রকে ঝুকিপূর্ন হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
নোয়াখালীর কবিরহাট ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নে নির্বাচন হবে ৩১ মার্চ। নির্বাচনের শেষ প্রস্তুতিতে ব্যস্ত সময় পার করছে প্রশাসন। উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নে ভোট অনুষ্ঠিত হবে ১৩৪টি কেন্দ্রে।
গাজীপুরের কালীগঞ্জে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে স্থানীয় প্রশাসন। নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন ভোট কেন্দ্রে ব্যালট পেপার, ব্যালট বাক্সসহ নির্বাচনী সামগ্রি পাঠানো হয়। গ্রহণ করা হয়েছে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
এদিকে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে নির্বাচনী সহিংসতায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে ৫ জন আহত হয়েছে।
আর চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলার মোমিনপুর ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ মনোনীত ও বিদ্রোহী প্রার্থীর কর্মী সমর্থকেরা মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে। পোস্টার লাগানোকে কেন্দ্র করে ইউনিয়নে ভাংচুরও আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটেছে এ ইউনিয়নে।