একুশে টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত হচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে
প্রকাশিত : ০৭:৩৯ পিএম, ১৫ এপ্রিল ২০১৬ শুক্রবার | আপডেট: ০৭:৩৯ পিএম, ১৫ এপ্রিল ২০১৬ শুক্রবার
প্রতিবছরের মতো এবারও দেশের বিভিন্ন স্থানে উদযাপিত হচ্ছে একুশে টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। বিভিন্নস্থানে কেক কেটে দিনটির শুভসূচনা করা হয়। এছাড়াও রয়েছে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভাসহ নানা আয়োজন।
প্রিয় টেলিভিশন চ্যানেলের জন্মদিন। তাই দেশের বিভিন্নস্থানে দর্শক ও শুভানুধ্যায়ীদের এই আয়োজন।
বর্নাঢ্য শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা, কেক কাটা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ভোলায় উদযাপিত হয় একুশে টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে কেক কাটা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
শরীয়তপুরে কেক কাটা, বর্নাঢ্য র্যালী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে উদযাপন করা হয় একুশে টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
লক্ষ্মীপুরে কেক কাটা শেষে বের করা হয় বর্নাঢ্য র্যালী। আয়োজন করা হয় পান্তা ইলিশ ভোজের।
কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাব হল রুমে আলোচনা সভা ও জন্মদিনের কেক কাটা শেষ বের করা হয় বর্নাঢ্য র্যালী।
নোয়াখালী প্রেসক্লাবে কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
কেক কাটা’র পাশাপাশি বাঙালীর ঐতিহ্যবাহী খাবার পান্থা-ভর্তা ভাত ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশনের মধ্য দিয়ে ঠাকুরগাঁওয়ে উদযাপন করা হয় একুশে টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
বাগেরহাট রিপোর্টাস ক্লাবে কেক কেটে একুশের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়।
গাইবান্ধা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে কেক কাটা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
পঞ্চগড় সদরের চাকলাহাট কেপি উচ্চ বিদ্যালয়ে জন্মদিনের কেক কাটা শেষে বের করা হয় বর্ণাঢ্য র্যালী। গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহি খেলা ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
ফেনীর পিটি আই স্কুল অডিটোরিয়ামে বর্ষপুর্তির কেক কাটা হয়।
বান্দরবান প্রেসক্লাবের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালী বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে মুক্ত মঞ্চের সামনে কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ঝিনাইদহ শহরের মর্নিংবেল চিলড্রেন একাডেমীর সামনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষে বের হয় বর্নাঢ্য র্যালী।