ঢাকা, সোমবার   ২৫ নভেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ১০ ১৪৩১

ভালোবাসার পাঁচ বাংলা রোমান্টিক সিনেমা

প্রকাশিত : ১২:২২ পিএম, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ বুধবার

ভ্যালেন্টাইন ডে মানেই ভালোবাসার অন্যরকম দিন। সব রোমান্টিকতাকে ছুঁয়ে দেখার দিন। প্রিয় মানুষদের সঙ্গ দেওয়ার পাশাপাশি এদিনে বিনোদনটাও চাই নিশ্চই। এ জন্য আজ আপনি কিছু রোমান্টিক সিনেমা দেখে নিতে পারেন। যারা বাংলা সিনেমার দর্শক, তাদের জন্য আজকের এই আয়োজন। টালিউডের স্বর্ণ যুগের কিছু রোমান্টিক সিনেমার সন্ধান দিচ্ছি আজ।

সাত পাকে বাঁধা

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় আর সুচিত্রা সেন কখনই উত্তর-সুচিত্রার মতো হিট জুটি ছিল না। কিন্তু তা সত্ত্বেও তারা যে সিনেমাগুলো দর্শককে দিয়েছিল, তার মধ্যে সাত পাকে বাঁধা ছিল অন্যতম। বাঙালি দাম্পত্য উঠে এসেছিল সিনেমাতে। রোমান্সকে ধরা হয়েছিল অন্যভাবে। নবদম্পতিরা আজ দেখতেই পারেন এই সিনেমাটি।

সপ্তপদী

এমন কোনও বাঙালি নেই যার ডক্টর কৃষ্ণেন্দু ও রিনা ব্রাউনের এই সিনেমাটি ভালো লাগেনি। উত্তম-সুচিত্রা জুটির এই সিনেমাটি মনে হয় সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। ভালোবাসা দিবসের জন্য পারফেক্ট সিনেমা এটি। বিশেষ করে `এই পথ যদি না শেষ হয়`- গানটি তো তরুণ প্রেমিক জুটির জন্য একেবারে যুৎসই।

হারানো সুর

আসলে বাংলা সিনেমার মধ্যে রোমান্টিকতা খুঁজতে গেলে উত্তম-সুচিত্রা ছাড়া গতি নেই। সেই হারানো সুর আজও যে কোনও প্রেমিক প্রেমিকাকে রোমান্সের বাঁধনে বাঁধতে পারে। প্রেমিকার সঙ্গে মধুর আলাপ চলুক, আর পিছনে বাজুক তুমি যে আমার- গানটি।

দেয়া নেয়া

একেই বোধ হয় প্রেম বলে। যেটা উত্তম কুমারের গান শুনে হয়েছিল তনুজার। মিষ্টি এক প্রেমের গল্প দেয়া নেয়া। প্রিয়জনের সঙ্গে সুন্দর সময় কাটাতে চাইলে সামনে ‘দেয়া নেয়া’ চালিয়ে রাখুন। হাতে হাত রেখে কখন সময় কেটে যাবে, টেরই পাবেন না।

অগ্নি পরীক্ষা

এক ছিল বালক, আর এক বালিকা। ছোটবেলায় তাদের বিয়ে হয়েছিল। কিন্তু বড় হয়ে কে মনে রাখে? বালিকার স্মৃতি তেমন পোক্ত না থাকলেও সেই বালক মনে রেখেছিল বালিকাকে। বড় হয়েও ভোলেনি তাকে। আবার সেই বালিকার সঙ্গে যখন উঠতি বয়সে দেখা হল, তাঁকে তখনও বলে নি। এমনই এক প্রেমের মধুর অনুভুতি দেখতে পাবেন এই সিনেমায়।  

এসএ/