জেলার সীমানা পেরিয়ে গাইবান্ধার রসমঞ্জুরী [ভিডিও]
প্রকাশিত : ০৭:২৩ পিএম, ১৬ মার্চ ২০১৮ শুক্রবার | আপডেট: ০৭:৩৫ পিএম, ১৬ মার্চ ২০১৮ শুক্রবার
গাইবান্ধায় অনেক মিষ্টির ভিড়ে আলাদা সুনাম কুড়িয়েছে রসমঞ্জুরী। উৎসব, উপলক্ষ্য ছাড়াও এ অঞ্চলে অতিথি আপ্যায়নে রসমঞ্জুরি থাকবেই।
শুধু গাইবান্ধা নয় আশেপাশের জেলাগুলোতেও গাইবান্ধার রসমঞ্জুরীর সুনাম ছড়িয়েছে। রসমঞ্জুরীকে জেলা ব্রান্ডিং করার পরিকল্পনা করছেন জেলা প্রশাসক।
মিষ্টির প্রতি বাঙ্গালির টান সবসময়ের। তবে বিশেষ কোনো স্বাদের মিষ্টি পরিচয় করিয়েছে একেকটি এলাকাকে।
একইভাবে গাইবান্ধার রসমঞ্জুরি। মিষ্টিটির প্রস্তুতকর্তা রমেশ ঘোষ। সুস্বাদের কারণে মিষ্টিটির সুনাম ছড়িয়ে পড়ে আশেপাশের জেলায়।
রসমঞ্জুরী তৈরীতে দরকার দুধ, চিনি, দুধের ছানা ও ছোট এলাচ। দুধ জালিয়ে ঘন ক্ষীর হলে মেশানো হয় চিনি। ছানা দিয়ে তৈরি ছোট ছোট গোলাকার গুটি চিনির সিরায় জ্বাল দিয়ে বাদামী রং হলে গুটিগুলো ক্ষীরে মেশালেই তৈরী হয়ে যায় রসমঞ্জুরী।
দোকানিরা প্রতিদিন ২৮০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা কেজি দরে ২শ ৫০ থেকে ৩শ কেজি রসমঞ্জুরী বিক্রি করেন।
জেলার সম্ভাবনাময় এ পণ্যের প্রসারে নানা পরিকল্পনার কথা জানালেন জেলা প্রশাসক
গৌতম চন্দ্র পাল।
তিনি বলেন, বিয়ে জন্মদিনসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান এবং অতিথি আপ্যায়নে জায়গা দখল করে আছে রসমঞ্জুরী। জেলার সুনাম ছড়িয়ে দিতে জেলার বাইরে ও বিদেশে রসমঞ্জুরি বাজারজাত করার পরিকল্পনা করছে জেলা প্রশাসন।