কাস্টমস অফিস না থাকায় গতি আসছে না আমদানি-রফতানিতে
প্রকাশিত : ০৯:৩২ এএম, ৩ জুন ২০১৬ শুক্রবার | আপডেট: ০৯:৩২ এএম, ৩ জুন ২০১৬ শুক্রবার
মংলা সমুদ্রবন্দরে কাস্টমস অফিস না থাকায় গতি আসছে না আমদানি-রফতানিতে। সব কাজের সমন্বয় করা হয়ে থাকে ৬০ কিলোমিটার দূরে খুলনার খালিশপুরে কাস্টমসের মূল কার্যালয় থেকে। এছাড়া, আধুনিক সুযোগ-সুবিধার অভাবে অবৈধ মালামাল শনাক্ত করাও কঠিন হয়ে গেছে। কর্তৃপক্ষ বলছে, মংলায় পূর্ণাঙ্গ কাষ্টমস অফিস নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর মংলা। পণ্য আমদানী-রপ্তানীতে এখান থেকে প্রতি বছর অন্তত কয়েক হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আয় করছে সরকার। অথচ বন্দর নিমার্ণের এতো বছরেও মংলায় পূর্ণাঙ্গ কাস্টমস হাউজ গড়ে উঠেনি।
চলতি অর্থ বছরে বন্দরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২ হাজার ৬’শ ৫৫ কোটি টাকা। কাস্টমসের মূল কার্যালয় খুলনা নগরীর খালিশপুরে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এ নিয়ে হয়রানির শেষ নেই।
মংলা বন্দরে নেই কাষ্টমসের স্ক্যানার। ফলে মালামাল পরীক্ষার জন্য এক এক করে খুলে দেখা হয় সব কন্টেইনার। এতে পণ্য খালাসে অনেক সময় লেগে যায়।
সমস্যার কথা স্বীকার করে কর্তৃপক্ষ বলছে, মংলায় পূর্ণাঙ্গ কাষ্টমস অফিস নির্মাণে প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে।
মংলা বন্দরের কার্যক্রমকে গতিশীল করতে কাষ্টমস অফিস স্থাপনের কাজ দ্রুত সম্পন্ন হোক, এমনই প্রত্যাশা বন্দর ব্যবহারকারিদের।