ঢাকা, শুক্রবার   ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪,   আশ্বিন ৫ ১৪৩১

আগামী তিন বছরে ১৫ লাখ কর্মী নেবে মালয়েশিয়া

প্রকাশিত : ১১:৫৫ পিএম, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সোমবার | আপডেট: ১২:১৩ এএম, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ মঙ্গলবার

আগামী তিন বছরে বাংলাদেশ থেকে ১৫ লাখ কর্মী নেবে মালয়েশিয়া। শিগগিরই এ’ব্যাপারে সমঝোতা স্মারক সই হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে যুক্ত করে জি-টু-জি প্লাস প্রক্রিয়ায় কর্মী পাঠানোর এই সমঝোতা স্মারকের খসড়া অনুমোদন দেয়া হয়। পরে মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, আগের মত শুধু বৃক্ষরোপন নয়, এবার সেবাখাত, কল-কারখানা এবং নির্মাণ কাজে নিয়োগের সুযোগ থাকছে। সচিবালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন আইন-২০১৬ আরো যাচাই-বাছাইয়ের জন্য ফেরত পাঠানো হয়। সম্প্রতি বাণিজ্যমন্ত্রীর ভারতে দুটি প্রদেশে ব্যবসায়ী সম্মেলন এবং শিক্ষামন্ত্রীর ইউনেস্কোর সভায় যোগদান সম্পর্কে অবহিত করা হয় মন্ত্রী পরিষদের সদস্যদের। মালয়েশিয়া এবং বাংলাদেশের মধ্যে জি-টু-জি প্লাস প্রক্রিয়া কর্মী প্রেরণের খসড়ার অনুমোদন করে। মন্ত্রী পরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম জানান, ইন্দোনেশিয়ার মত বাংলাদেশও উৎস দেশ হিসেবে তালিকাভুক্ত হতে যাচ্ছে। নতুন প্রক্রিয়ায় মালয়েশিয়ার নিয়োগকর্তারা তাদের চাহিদা জানাবে এবং বাংলাদেশ সরকার জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো ( বিএমইটি) এর তালিকা অনুযায়ী কর্মী বাছাই করবে। নতুন খসড়ায় অভিবাসন ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৪ থেকে ৩৭ হাজার টাকা, এছাড়া বিমান ভাড়া, ইন্স্যুরেন্স এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষায় বহন করবেন নিয়োগকর্তা। এএমইটি তালিকা ধরে বায়রা বহির্গমন সেবা কিভাবে দেবে, তাতে কত টাকা লাগবে তার সদুত্তোর দিতে পারেননি মন্ত্রী পরিষদ সচিব।