ঢাকা, শনিবার   ২৩ নভেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ৮ ১৪৩১

অস্বাভাবিক গর্ভধারণের কারণ ও চিকিৎসা

প্রকাশিত : ০৪:৩৫ পিএম, ৭ মে ২০১৮ সোমবার | আপডেট: ০৪:৪১ পিএম, ৭ মে ২০১৮ সোমবার

এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি বা অস্বাভাবিক গর্ভধারণ বলতে কী বুঝি? এটা সম্পর্কে অনেেকের ধারণা নেই। বা কেনো এমন হয়, এটা হলে কি করতে হবে। তা অনেকেই জানেন না। এ ধরণের গর্ভধারণে বাচ্চা জরায়ুতে না এসে পার্শ্ববর্তী টিউবে আসে। সঙ্গে টিউব স্ফিত হতে পারে না। ফলে অবধারিতভাবে ফেটে যায়। সঙ্গে সঙ্গে অপারেশন করে বন্ধ করতে না পারলে রোগী মারা যায়।

কেনো এমন হয়?

- পিআইডি মানে জরায়ু, টিউবের ইনফেকশন
- টিউবের অপারেশন
- আগের এক্টোোপিকের হিস্ট্রি
- এন্ডোমেটরিওসিস নামক একধরনের রোগ
- আন এক্সপ্লেইনড

ইন্সিডেন্স:- ৩-৪ জন/ হাজার

রিকারেন্স রেট:- ১০-১৫%

উপসর্গ:-

- দেড় দুই মাস প্রিরিয়ড কবন্ধ
- তলপেটে অসহ্য ব্যাথা
- অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

ডায়াগনোসিস:-

- প্রেগন্যান্সি টেস্ট পজিটিভ
- আল্ট্রাসনোগ্রামে করলে দেখা যায় জরায়ু এম্পটি অর্থাৎ পাঁজি বাচ্চা জরায়ুতে না এসে আশেপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে মনের আনন্দে। আর তার মাকে নিয়ে যমে ডাক্তারে টানাটানি। কখনো এ পক্ষ জয়ী তো কখনো ও পক্ষ।

চিকিৎসা:-

টিউব ফেটে গেলে বুঝবেন কপালও ফেটেছে। সঙ্গে সঙ্গে অপারেশন করে রক্ত বন্ধ করা, না হলে নিশ্চিত মৃত্যু। আর হ্যাঁ, টিউব ও কেটে ফেলা ছাড়া উপায় থাকে না অনেক সময়। রক্ত লাগে অনেক।

এসএইচ/