বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলতে চায় ইংল্যাণ্ড
প্রকাশিত : ১১:৪১ পিএম, ২৮ মে ২০১৮ সোমবার
বিশ্বকাপের উত্তাপ ছড়িয়ে পড়েছে। জোরেসোরে প্রস্তুতি চলছে দলগুলোর। অপেক্ষা এখন নিজেদের শেষ্ঠত্ব প্রমাণের। বেলজিয়াম-পানামা-তিউনেশিয়া ও ইংল্যান্ডকে নিয়ে গ্রুপ ‘জি’।
বিশ্ব ফুটবলে ঐতিহ্যবাহী দল- ইংল্যান্ড। ১৮৭২ সালে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে ইংলিশরা। তবে ফুটবলের সর্বচ্চো আসর বিশ্বকাপের প্রথম ৩ টুর্নামেন্টে অংশ নেয়নি। ১৯৫০ সালে প্রথম বিশ্বকাপে খেলে ইংল্যান্ড। এরপর ১৪ বারের অংশ গ্রহণে ১৯৬৬ সালে বিশ্বকাপ ট্রফি জেতে ইংল্যান্ড।
এছাড়া ১৯৯০ সালে সেমিফাইনালে খেলাই বড় সাফল্য ইংলিশদের। কোচ গ্রেথ সাউথগেট ও অধিনায়ক হ্যারি কেনের অধিনে এবার ফাইনালে যাওয়ার স্বপ্ন নিয়েই মাঠে নামবে তারা।
বিশ্বকাপে তিউনেশিয়ার গল্পটা আসা-যাওয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। বর্তমানে বিশ্ব র্যাঙ্কিয়ে ১৪তম স্থানে থাকলেও সাফল্য নেই বললেই চলে।
১৯৩০ থেকে ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত ফ্রান্সের অংশ থাকায় বিশ্বকাপে অংশ নিতে পারেনি। ১৯৬৬ সালে ইংল্যান্ড বিশ্বকাপে সুযোগ পেয়েও নিজেদের প্রত্যাহার করে নেয় তিউনেশিয়া।
এরপর ১৯৭৮, ১৯৯৮, ২০০২ ও ২০০৬ সালে বিশ্বকাপে অংশ নিয়ে প্রতিবারই গ্র“প পর্ব থেকে বিদায় নেয় তারা। এবার রাশিয়ায় চমক দেখাতে চায় তিউনেশিয়া।
বিশ্বকাপে এবারই প্রথম অংশ গ্রহণ করার যোগ্যতা অর্জন করেছে পানামা। নিজেদের শক্তির প্রমাণ দিতে ১৮ জুন বেলজিয়াম, ২৩ জুন ইংল্যান্ড ও ২৮ জুন তিউনেশিয়ার বিপক্ষে মাঠে নামবে তারা।
ফুটবল বিশ্বে ৩ নম্বর র্যাংকিংয়ে বেলজিয়াম। কিন্তু বিশ্বকাপের সাফল্যের দিক দিয়ে দলটির অর্জন শূন্যের ঘরে। ১৩ বার অংশ নিয়ে ১৯৮৬ সালে সেমিফাইনাল খেলাই ছিল বেলজিয়ামের সেরা সাফল্য।
আর গত আসরে ষষ্ঠস্থান দখল করে তারা। এবার রুশ কোচ রবার্টো মার্টিনের অধীনে আরো এগিয়ে যেতে চায় বেলজিয়ানরা।
এসএইচ/