মিমির শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন!
প্রকাশিত : ১০:৪৫ এএম, ৪ জুন ২০১৮ সোমবার
হাতে মোটা মোটা লাল দাগ। দেখে মনে হয় নির্যাতনের দাগ। কিন্তু কে এমন হাল করল অভিনেত্রীর। সম্প্রতি নিজের টুইটার ওয়ালে একটি ছবি পোস্ট করেছেন অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। যেখানে তার শরীরে এমন চিহ্ন দেখা গেছে। তবে এতে চিন্তিত হওয়ার কোন কারণ নেই মিমি ভক্তদের।
প্রশ্নের উত্তর নায়িকা নিজেই দিয়েছেন। না কোনো রকম শারীরিক নির্যাতন করা হয়নি। এটি হচ্ছে- হেভি ওয়ার্ক আউট এর ফল। আসলে বেশ কিছুদিনের জন্য ছুটিতে গিয়েছিলেন মিমি।
সম্প্রতি হলি-ডে কাটিয়ে ফিরেছেন প্রতিদিনের রুটিংয়ে। শুরুতেই গিয়েছেন জিমে। আর সেখানে ১০ দিনের গ্যাপিং ফুলফিল করতে সুন্দরীকে দিয়ে হেভি ওয়েট তুলিয়েছে ট্রেলার। আর তাতেই এমন দশা হয়েছে তার। ‘ক্রিসক্রস’ শুটিং শেষ করে ঘুরতে বেরিয়েছিলেন মিমি। গিয়েছিলেন মুম্বাই। ফিরেই নিজেকে তৈরি করতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।
উল্লেখ্য, ছয় নারীর গল্প ‘ক্রিসক্রস’। ছয় রকমের লড়াই তাদের। কিন্তু মিলে যায় একবিন্দুতে। সুজি। বাঙালি খ্রিষ্টান মেয়ে। সিঙ্গল মাদার। খুব ভাল ছবি আঁকে সে। ইরা হলেন চিত্র সাংবাদিক। বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে থাকেন। মেহের। মুসলিম মেয়েটি স্ট্রাগলিং অভিনেত্রী। মিস সেন। ক্যারিয়ারে সাকসেসফুল কিন্তু ব্যক্তিগত জীবনে একা তিনি। উর্ণা। ব্লগ লেখে। একাই থাকে এই স্বাধীনচেতা মেয়ে। আর সবশেষ রুপা। উত্তর কলকাতার গৃহবধু।
সুজি চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রিয়াঙ্কা সরকার। ইরা চরিত্রে মিমি চক্রবর্তী। মুসলিম মেহের চরিত্রে নুসরাত জাহান। ব্লগার উর্ণা ঋদ্ধিমা ঘোষ ও গৃহবধু রুপা সোহিনী সরকার।
মিস সেন। তিনি এপারে ‘গেরিলা’ কিংবা ওপারে ‘বিসর্জন’ খ্যাত জয়া আহসান।
বিরসা দাশগুপ্তের পরিচালনায় ‘ক্রিসক্রস’ সিনেমাতে একজন ফটোগ্রাফারের ভূমিকায় দেখা যাবে মিমিকে।
এসএ/