নোয়াখালীর বিভিন্ন এলাকার মানুষ লঞ্চ মালিকের সিচ্ছাচারিতার কাছে জিম্মি
প্রকাশিত : ১১:১৬ এএম, ২৯ জুন ২০১৬ বুধবার | আপডেট: ১১:১৬ এএম, ২৯ জুন ২০১৬ বুধবার
নোয়াখালীর হাতিয়া, ভোলার মনপুরা আর তজুমুদ্দিনের লাখ-লাখ মানুষের জন্য যাতায়াতের মাধ্যম মাত্র একটি লঞ্চ। বৃহত্তর এসব এলাকার মানুষ বছরের পর বছর ধরে জিম্মি হয়ে আছে লঞ্চ মালিকের স্বেচ্ছাচারিতার কাছে। প্রতিবাদ করলে হয় মারধোর নয়তো যাত্রীদের ফেলে দেয়া হয় সমূদ্রে।
ভোলা সদর থেকে মনপুরা কিংবা নোয়াখালীর হাতিয়ার দূরত্ব খুব একটা বেশি নয়। কিন্তু যাতায়াত সমস্যার কারণে মনে হয় এ বুঝি সাত সমূদ্র তের নদীর ওপারের কোন জনপদ। ঢাকা থেকে দৃষ্টিনন্দন মনপুরা যেতেই লেগে যায় প্রায় ১৬ ঘন্টা। এক মালিকের একক আধিপত্যের কারণেই ইচ্ছেমতো আসে যায় একটি মাত্র লঞ্চ।
রাজধানীর সঙ্গে সহজ যোগাযোগ না থাকায় উপকূলের লাখ লাখ মানুষ থেকে যাচ্ছে অন্ধকারে। পর্যাপ্ত কৃষিপণ্য উৎপাদন হলেও তা বাজারজাত করতেও পারছেন না সাগরপারের মানুষ।
বিআইডব্লিউটিএ বলছে, ডিজিটাল বাংলাদেশে এমন অনিয়ম আর আধিপত্য থাকা উচিত নয়।