বিভিন্ন দেশে বাড়ছে শরনার্থীর সংখ্যা
প্রকাশিত : ১০:৫৭ এএম, ২০ জুন ২০১৮ বুধবার
আজ বিশ্ব শরনার্থী দিবস। নানা কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাড়ছে শরনার্থীর সংখ্যা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আন্তর্জাতিক আইন মেনে সুচিন্তিতোভাবে এদের পূনর্বাসন করা না গেলে সন্ত্রাসী আধিপত্যে বিশ্ব হবে আরও অস্তিতিশীল। রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে আন্তর্জাতিক চাপ আরও বাড়ানোরও আহবান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশ্বজুড়ে চলা সহিংসতায় দিনদিন বাড়ছে বাস্তুচ্চ্যুত মানুষের সংখ্যা। সিরিয়া, ইয়েমেন, ইসরাইলসহ আফ্রিকা মহাদেশের বিভিন্ন দেশে নৃশংস হামলার কারনে মৃত্যুর সারি যেমন দীর্ঘ হচ্ছে তেমনি নির্মম বাস্তবতায় দেশ ছেড়ে পালিয়ে বাঁচছে মানুষ।
২০০১ সাল থেকে প্রতি বছর ২০ জুন বিশ্বজুড়ে পালিত হয় শরনার্থী দিবস। শরনার্থীদের ইউরোপ, এশিয়ার বিভিন্ন দেশ আশ্রয় দিলেও সময়ের পরিবর্তনে সেই সকল দেশকেই পড়তে হয় আর্থসামাজিক নানা বিড়ম্বনায়। বিশিষ্টজনরা বলছেন, শরনার্থী তৈরি প্রক্রিয়া বন্ধ করতে না পারলে বিশ^ হবে আরও অস্থিতিশীল।
সর্বশেষ ২০১৭ সালে নানা অত্যাচার এবং মৃত্যুভয়ে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় প্রায় ৭লাখ রোহিঙ্গা। রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে দিতে আন্তর্জাতিক চাপ আরও বাড়াতে না পারলে দ্রুত মিলবে না এর সমাধান।
বর্তমান বিশ্বে সাত কোটিরও বেশী মানুষ উদ্বাস্তু বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের শরনার্থী সংস্থা। তাই আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে আরও জোড়ালো ভুমিকা পালনের কথা বলছেন বিশিষ্টজনেরা।