এলেন নেদারল্যান্ডের হয়ে, ফিরলেন বাংলাদেশের হয়ে: বিজিএমইএ
প্রকাশিত : ০২:৫৮ পিএম, ৫ জুলাই ২০১৮ বৃহস্পতিবার
বাংলাদেশের পোশাক শিল্পকে এগিয়ে নিতে তার রয়েছে অসামান্য অবদান। তিনি রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব নিয়ে যখন বাংলাদেশে এসেছিলেন, পোশাক খাত তখন অত্যন্ত কঠিন সময় পার করছিল। এ সময় তিনি তার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও দক্ষতার মাধ্যমে বিভিন্ন ষ্টেকহোল্ডারদের মধ্যে সমন্বয় সাধন করেন।
ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে বিশ্বের দরবারে এ খাতকে নেতৃত্বের পর্যায়ে নিয়ে যান। যা আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। তাই বিজিএমইএ মনে করে তিনি নেদারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত হয়ে বাংলাদেশে এসেছিলেন। কিন্তু ফিরছেন বাংলাদেশের পোশাক শিল্পকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধররার দূত হিসেবে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ ভবনে আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সংগঠনের নেতারা এসব কথা বলেন। ঢাকাস্থ নেদারল্যান্ড দূতাবাসের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত লিয়নি কিউলিনিয়ার সম্মানে এ বিদায়ী সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এ সময় সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, সহ-সভাপতি এসএম মান্নান কচিসহ অন্যান্য পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন।
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, আমরা আগামী বছরগুলোতে একটি চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে যাচ্ছি। সেটি হচ্ছে, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উত্তোরণ এবং জিএসপি প্লাস সুবিধা গ্রহনের জন্য তৈরি হওয়া। আমরা আশা করি আপনি এ ক্ষেত্রে আপনার মূল্যবান পরামর্শ ও দিক নির্দেশনা অব্যাহত রাখবেন। আমাদের ইতিবাচক দিক তুলে ধরবেন।
লিয়নি কিউলিনিয়ার বলেন, বাংলাদেশের পোশাক বিশ্বের সেরা। এখানকার শ্রমিকরাও অনেক পরিশ্রমি। আশা করি, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সব দেশের সঙ্গে যোগাযোগ ও সম্পর্ক বৃদ্ধি করে জিএসপি সুবিধা অব্যাহত রাখতে পারলে এ দেশে পোশাক শিল্পে নেতৃত্বে প্রথম কাতারে যেতে পারবে।
আরকে//