অনুষ্ঠানসূচি ২৬.০৭.১৬
প্রকাশিত : ০৩:১৯ পিএম, ২৭ জুলাই ২০১৬ বুধবার | আপডেট: ০৩:১৯ পিএম, ২৭ জুলাই ২০১৬ বুধবার
সকাল ০৬.৩০ কোরআন ও সুন্নাহ্’র আলোকে বিশেষ অনুষ্ঠান: কোরআনের সূত্র।
সকাল ০৭.০০ সঙ্গীতানুষ্ঠান: সুরে সুরে গানে গানে।
সকাল ০৯.০০ একুশে সংবাদ।
সকাল ১০.০০ একুশের সকাল। (সরাসরি)
সকাল ১০.৩০ ব্যবসা বানিজ্য সংক্রান্ত সরাসরি অনুষ্ঠান: একুশের বিজনেস।
সকাল ১১.০০ দেশের খবর।
সকাল ১১.৩০ ব্যবসা বানিজ্য সংক্রান্ত সরাসরি অনুষ্ঠান: একুশের বিজনেস।
দুপুর ০২.০০ একুশে সংবাদ।
বিকাল ০৩.০০ বাংলা চলচ্চিত্র: স্বপ্নের ভালোবাসা।
সন্ধ্যা ০৬.৩০ চলচ্চিত্র বিষয়ক অনুষ্ঠান: সিনে হিটস।
সন্ধ্যা ০৭.০০ একুশে সংবাদ।
রাত ০৯.০০ একুশে সংবাদ।
রাত ০৯.৩০ ডেইলী সোপ: ‘তুমি আসবে বলে’। অভিনয়: ঈশানা, লায়লা হাসান, শাহেদ শরীফ খান, শানু, রওনক হাসান, মানস বন্দোপধ্যায়, মুনমুন আহমেদ, নাজনীন চুমকীসহ আরও অনেকে।
রাত ১২.০০ একুশের রাত।
সুরে সুরে গানে গানে:
একুশে টেলিভিশন আজ প্রচার হবে প্রতিদিনের গানের অনুষ্ঠান ‘সুরে সুরে গানে গানে’। জিনিয়া জাফরিন লুইপার উপস্থাপনায় প্রতিদিন সকাল সাতটায় একুশে টেলিভিশনের পর্দায় অনুষ্ঠানটি প্রচার হবে। অনুষ্ঠানটিতে গান পরিবেশন করবেন দেশের প্রথিতযশা শিল্পীরা। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নজরুল ইসলাম, অতুল প্রসাদ, রজনীকান্ত সহ বাংলার আউল-বাউল তথা লালন, রাধারমন, শাহ্ আবদুল করিম, হাসান রাজা, ভাওয়াইয়া, ভাটিয়ালীসহ সব ধরনের গান পরিবেশন করা হবে ‘সুরে সুরে গানে গানে’ অনুষ্ঠানটির মাধ্যমে। ‘সুরে সুরে গানে গানে’ অনুষ্ঠানের মূল দর্শন হলো বাংলার শুদ্ধ সংস্কৃতির চর্চাকে তুলে ধরা। অনুষ্ঠানটি প্রযোজনা করছেন রঞ্জন মল্লিক।
প্রতিদিনের ধারাবাহিক ‘তুমি আসবে বলে’
একুশে টেলিভিশনে আজ প্রচার হবে প্রতিদিনের ধারাবাহিক নাটক ‘তুমি আসবে বলে।’ একজন নারীর একাকিত্ব এবং পারিপর্শ্বিক পরিস্থিতি নিয়ে নিমির্ত হয়েছে নাটকটি। টুকু মজনিউলের রচনা এবং লুৎফুন নাহার মৌসুমীর পরিচালনায় প্রতিদিনের ধারাবাহিক নাটকটিতে অভিনয় করেছেন ঈশানা, লায়লা হাসান, শাহেদ শরীফ খান, শানু, রওনক হাসান, মানস বন্দোপধ্যায়, মুনমুন আহমেদ, নাজনীন চুমকীসহ আরও অনেকে। ধারাবাহিকটি একুশে টেলিভিশনে প্রতিদিন রাত ৯টা ৩০মিনিট প্রচার হচ্ছে।
কাহিনী সংক্ষেপ: মাহিনকে ছেড়ে আমেরিকা প্রবাসী পাত্রকে নিজের স্বামী হিসেবে কোন ভাবেই ভাবতে পারে না শশী। তাই হাজারটা প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে মফস্বল ছেড়ে ঢাকায় মাহিনের মেসে এসে হাজির হয় শশী। কিন্তু শশীকে প্রচন্ড ভালোবাসলেও গরীব বাবা মার বেকার সন্তান মাহিন কোন ভাবেই শশীকে গ্রহণ করতে প্রস্তুত হয়নি। বাড়ি থেকে পালিয়ে আসা শশী সিদ্ধান্ত নেয় আর বাড়ি ফিরে যাবে না।
হৃদয় খন্ড বিখন্ড নিরুপায় শশীকে বোনের বাসায় আশ্রয় দেয় পূর্ব পরিচিত উচ্ছাস। কিছুদিন পর উচ্ছাসের বোনের প্রস্তাবে নিরুপায় শশী বিয়ে করে উচ্ছাসকে। বিয়ের পরপরই উচ্ছাসের আসল পরিচয় বেড়িয়ে আসে শশীর কাছে। শশী উচ্ছাসের দ্বিতীয় স্ত্রী। উচ্ছাসের বিকৃত রুচি আর বদমেজাজের স্বীকার হয়ে প্রথম স্ত্রী ডিভোর্স দেয় উচ্ছাসকে। এমন পরিস্থিতিতে পাশের বাসার শিক্ষিত সচেতন দিলারা আপা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। শশীকে স্বাবলম্বী করার জন্য চাকুরি, উচ্ছসকে ডিভোর্স দেয়সহ ছোট একটি পরিবারের সাথে সাবলেটের ব্যবস্থা করে দেন।
শামা এবং বাঁধনের পরিবারে সাবলেট থাকার সময় বিচিত্র পরিস্থিতির সম্মুখীন হন শশী। বাঁধনের কু-প্রস্তাবে দিশেহারা শশীকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন মাহিন। মাহিন এখন ভালো চাকুরি করে। শশীর জীবন সংগ্রামের ঘটনা শুনে অন্যত্র থাকার ব্যবস্থা করে দেন। অফিস থেকে ফেরার পথে প্রতিদিনই দেখা হয় মাহিন আর শশীর। এভাবে চলার মাঝে কোন এক দূর্বল মুহূর্তে দুজনের শারিরীক সম্পর্ক হয়। আত্মগ্লানিতে ভুগতে থাকা শশী সিদ্ধান্ত নেয় মাহিন কে বিয়ে করবে। সব ঠিক থাকলেও সড়ক দূর্ঘটনায় মাহিন মারা যায়।
কিছুদিন পর নিজের ভেতর আর একটি জীবনের অস্তিত্ব অনুভব করে শশী। কি করবে একাকী শশী?