হলি আর্টিজান রেস্তোরায় জঙ্গি হামলা মামলার তদন্তে যথেষ্ট অগ্রগতি
প্রকাশিত : ০৩:৩৬ পিএম, ৭ আগস্ট ২০১৬ রবিবার | আপডেট: ০৩:৩৬ পিএম, ৭ আগস্ট ২০১৬ রবিবার
হলি আর্টিজান রেস্তোরায় জঙ্গি হামলা মামলার এখনো কেউ গ্রেফতার না হলেও তদন্তে যথেষ্ট অগ্রগতি আছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। তবে নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক হাসনাত রেজা করিম ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত কানাডীয় নাগরিক তাহমিদ হাসিব খান সম্পৃক্ত কি-না, তা নিশ্চিত নয়। এদিকে জঙ্গি হামলাগুলোর মূলহোতা চাকুরিচ্যুত সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল হক ও তামিম চৌধুরীকে ধরতে চলছে অভিযান। সাংবাদিকদের সাথে আলাপে এমনটাই জানালেন পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রধান।
পহেলা জুলাই গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তোঁরায় জঙ্গি হামলার সাথে জড়িত ধরতে নানামুখী তৎপরতা চালাচ্ছে পুলিশ। এরই মধ্যে কয়েকজন শনাক্তও করা গেছে। তবে এ ঘটনায় এখনও কেউ গ্রেপ্তার নেই বলে জানান ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম ইউনিট প্রধান।
বৃহষ্পতিবার গ্রেপ্তার নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক হাসনাত রেজা করিম ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত কানাডীয় নাগরিক তাহমিদ হাসিব খান এ ঘটনায় সম্পৃক্ত কি-না তা এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি পুলিশ।
৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ৮ দিনের রিমান্ডে নিয়ে এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে তাদের।
গুলশান ও শোলাকিয়ায় হামলাসহ সাম্প্রতিক জঙ্গি হামলাগুলোর মূলহোতা সেনাবাহিনীর চাকরিচ্যুত মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক ও কানাডীয় পাসপোর্টধারী বাংলাদেশি তামিম চৌধুরীকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি।
ব্যর্থ সেনা অভুত্থানের ঘটনায় বরখাস্ত মেজর জিয়াউল হক ও বাংলাদোশি বংশোদ্ভুত কানাডার নাগরিক তামিম চৌধুরীকে ধরিয়ে দিতে গত মঙ্গলবার ২০ লাখ টাকা করে পুরস্কার ঘোষণা করে পুলিশ।
এ তথ্য জানান। হলি আর্টিজান হামলার ঘটনায় হাসনাত করিম ও তাহমিদ খান জড়িত কি-না তা নিয়ে এখনও কথা বলার সময় হয়নি বলেও জানান তিনি।