ঢাকা, বৃহস্পতিবার   ২১ নভেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ৭ ১৪৩১

‘ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগকে হারানোর শক্তি কারো নেই’

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১০:২৯ পিএম, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮ বৃহস্পতিবার | আপডেট: ০৫:৫৪ পিএম, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ রবিবার

ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগকে হারানোর শক্তি কারো নেই বলে দাবি করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির উপ দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া। তিনি বলেন, অন্তর্কোন্দলের বিষয়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ সতর্ক আছে। ইতোমধ্যে অনেককে শো`কজ করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই অনৈক্য, গ্রুপিং সহ্য করা হবে না বলে জানিয়ে দেন তিনি।

একুশে টেলিভিশন অনলাইনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় তিনি নির্বাচনকালীন সরকার, নির্বাচন কমিশন, ইভিএম পদ্ধতি, আওয়ামী লীগের প্রার্থী বাছাই পদ্ধতি, নির্বাচন নিয়ে তার নিজের পরিকল্পনা নিয়েও কথা বলেন। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন একুশে টেলিভিশন অনলাইনের প্রতিবেদক আলী আদনান।

একুশে টেলিভিশন অনলাইন: নির্বাচনকালীন সরকার কেমন হতে পারে, সে সম্পর্কে কিছু বলুন।

 

ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া:  দেশে প্রতি পাঁচ বছর পর পর সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সংবিধানে এর মেয়াদ পাঁচ বছর। সরকার গঠনের পর যেদিন প্রথম সংসদ বসে সেদিন থেকে ক্ষণ গণনা শুরু হয়। সংবিধান অনুযায়ী সংসদের বৈধ মেয়াদ শেষ হবে ২৯ জানুয়ারী ২০১৯। সংবিধানের বাধ্যবাধকতা হচ্ছে মেয়াদ শেষ হওয়ার তিন মাস আগে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। তাহলে সেটা হবে ৩০ অক্টোবরের পর থেকে ২৮ জানুয়ারী পর্যন্ত আমাদের নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

সংবিধানে নির্বাচনকালীন সরকার বা অন্তর্বতীকালীন সরকার বলতে কোন কিছু সংযুক্ত নাই। বর্তমানে জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী হিসেবে নির্বাচিত যে সরকার রয়েছে এই সরকারের অধীনেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আরও সহজভাবে বললে আমাদের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

একুশে টেলিভিশন অনলাইন: নির্বাচন কমিশন কতটুকু স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবে বলে মনে করেন?

ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া: নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছে সারাদেশের মানুষের ঐক্যমতের ভিত্তিতে। নির্বাচন কমিশন গঠনের ক্ষেত্রে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ওনার সাংবিধানিক ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও তা ব্যবহার করেননি। আমাদের সংবিধান অনুযায়ী প্রধান বিচারপতি নিয়োগ এবং সরকার প্রধান কে হবেন তা ছাড়া- বাকি সব বিষয়ে রাষ্ট্রপতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুপারিশক্রমে নিয়োগ দেওয়ার কথা। সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন গঠনের ক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতিকে পরামর্শ দেওয়ার কথা। 

কিন্তু আমরা যেহেতু স্বাধীন নির্বাচন কমিশন চাই সেহেতু নির্বাচন কমিশন গঠনের ক্ষেত্রে মহামান্য রাষ্ট্রপতি সকল নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সাথে আলাপ আলোচনা করেই নির্বাচন কমিশন গঠন করেছিলেন। ২০১২ সালে রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান ও নির্বাচন কমিশন গঠনের ক্ষেত্রে একই কাজ করেছিলেন। তার জন্য একাধিক দিন প্রায় এক মাস বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচন কমিশন জাতীয় ঐক্যমতের ভিত্তিতে গঠন করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন ১৯টি আইন প্রণয়ন করেন।

নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা আগের চেয়ে অনেক বেশি। তাদের নিজস্ব তহবিল রয়েছ। তহবিল থেকে টাকা খরচ করার এখতিয়ার তাদের আছে। তাদের জনবল আগের যে কোন সময়ের চেয়ে এখন অনেক বেশি। তার মানে পৃথিবীর সব দেশে নির্বাচন কমিশনের অধীনে যেভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এখানেও সেভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

কেবিনেটে কয়জন মন্ত্রী হবেন এটা কিন্তু নির্ধারিত না। যেহেতু সরকার ঐ সময় কোন পলিসি মেকিং করবেন না, কোন প্রকল্প গ্রহণ করবেন না, এবং সরকারের কোন সুযোগ সুবিধা ঐ সময়ে যারা মন্ত্রী থাকবেন তারা গ্রহণ করবেন না, তাই সরকারের ব্যয় হ্রাস করার জন্য কেবিনেটের কলেবরটা ছোট করা হবে এবং ঐ সংক্ষিপ্ত কেবিনেট রাষ্ট্র পরিচালনা করবে। সেটাকে আপনারা যেকোনো নামে ডাকতে পারেন। কিন্তু নির্বাচনকালীন সরকার বা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বলতে কোন কনসেপ্ট আমাদের সংবিধানে নেই।

নির্বাচনের তফসীল ঘোষণা থেকে নির্বাচন অনুষ্ঠান পর্যন্ত ৩৭-৪০ দিন লাগতে পারে। সংবিধানের বাধ্যবাধকতা অনুসারে নির্বাচন কমিশন যেদিন প্রয়োজন মনে করবে সেদিন থেকে কেবিনেটের পরিসর ছোট হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সেই কেবিনেটের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। অর্থাৎ নির্বাচনের সকল আয়োজন আনুষ্ঠানিকতা নির্বাচন কমিশন করবে। সরকার তাদের সমর্থন দিবে মাত্র।

নিবাচন কমিশনের সাথে সংশ্লিষ্ট যেসব মন্ত্রণালয় রয়েছে যেমন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়-তাদের বদলী, নিয়োগসহ যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করবে নির্বাচন কমিশন।

একুশে টেলিভিশন অনলাইন: এই সরকারে কী বিএনপি বা অন্য কোন দলের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণের সুযোগ থাকছে?

ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া: কোন অনির্বাচিত ব্যক্তির নির্বাচনকালীন সরকারে থাকার কোন সুযোগ নেই। এটা সংবিধানের নির্দেশনা। আর বিএনপি ২০১৪ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি। শুধু বিএনপি কেন, অন্য অনির্বাচিত যে কোন দলের যে কোন ব্যক্তি নির্বাচনকালীন সরকারে থাকার সুযোগ নেই।

 

একুশে টেলিভিশন অনলাইন: ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণের ব্যপারে বিরোধীতা করা হচ্ছে। এব্যাপারে কিছু বলবেন?

ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া: বর্তমান আরপিও অনুযায়ী যে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ - সেই দিক থেকে ইভিএম ব্যবহারের কোন সুযোগ নেই। কিন্তু আমরা স্থানীয় সরকার নির্বাচন পরিচালনার সময় ইভিএম ব্যবহার করেছি। স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আইন তা allow করে। ইভিএম ব্যবহার করতে গেলে আমাদের আরপিও সংশোধন করতে হবে। আরপিও সংশোধনের প্রস্তাব নির্বাচন কমিশন আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছেন। আইন মন্ত্রণালয় যদি সেটা পার্লামেন্টে পাঠায়, পার্লামেন্ট যদি ইভিএম ব্যবহারের জন্য আরপিও সংশোধন করে তাহলে সেখানে ইভিএম ব্যবহৃত হবে । পৃথিবীর সব দেশে ইভিএম ব্যবহৃত হচ্ছে। ভারতে ইভিএম ব্যবহার শুরু হয় ১৯৮২ থেকে। আমি মনে করি, যেহেতু একটা প্রযুক্তি আসছে সেই প্রযুক্তিটা আমাদের ব্যবহার করা উচিত। আমরা এক সময় টাইপ রাইটার মেশিন ব্যবহার করতাম। এখন কম্পিউটারের দাপটে টাইপ রাইটার হারিয়ে গেছে। এখন ল্যাপটপ থেকেও ছোট সংক্ষিপ্ত প্রযুক্তি আসছে। ঠিক একইভাবে  ইভিএম আমাদের গ্রহণ করা উচিত।

 

একুশে টেলিভিশন অনলাইন: প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ এবার কোন কোন দিকগুলো গুরুত্ব দেবে?

ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া: দেখুন, শুধু নির্বাচন আসলেই আওয়ামী লীগ প্রার্থী বাছাই করে তা না। আমাদের দল থেকে সার্ভে করা হয়। আমাদের নেত্রী যাদেরকে সার্ভে করার উপযুক্ত মনে করেন ও দায়িত্ব দিয়েছেন তারা মাঠে কাজ করেন। বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থা, এনজিও এক্ষেত্রে কাজে লাগানো হয়। এসব সার্ভে রিপোর্টে যাদের জনপ্রিয়তার বিষয়টি উঠে আসে, যাদের ইমেজ ভাল তারা মনোনয়ন পাবেন। আমাদের দলে মনোনয়ন বোর্ড রয়েছে। আমরা এসব ক্ষেত্রে খুব গণতান্ত্রিক। এখানে আমাদের তৃণমূল নেতাদের মনোনয়ন, সুপারিশ এবং মনোনয়ন বোর্ডের মতামতের ভিত্তিতে প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়া হয়। 

একুশে টেলিভিশন অনলাইন: নির্বাচনকে সামনে রেখে জেলা উপজেলা পর্যায়ে অন্তর্কোন্দল বাড়ছে। নির্বাচনে কী এর প্রভাব পড়বে না?

ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দেশের সর্ববৃহৎ ও প্রাচীন রাজনৈতিক দল। এধরনের বড় দলে মতের অমিল হবে। বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে নেতৃবৃন্দের মধ্যে মতপার্থক্য হবে এটা স্বাভাবিক। আমরা এবিষয়ে অত্যন্ত সতর্ক আছি। যেসমস্ত মতপার্থক্য, মতভিন্নতা  অত্যন্ত দৃষ্টিকটু বা সীমালঙ্ঘন করা হয়েছে সেবিষয়ে কেন্দ্রীয় কমিটি পদক্ষেপ নিয়েছে। ইতোমধ্যে অনেককে শো`কজ করা হয়েছে। আমরা এব্যাপারে ভীষণ সতর্ক। আমরা মনে করি, আওয়ামী লীগ যদি ঐক্যবদ্ধ হয়, আওয়ামী লীগকে হারানোর শক্তি অন্য কোন রাজনৈতিক দলের নেই। আমরা কোন অবস্থাতেই কোন অনৈক্য, গ্রুপিং সহ্য করব না।

একুশে টেলিভিশন অনলাইন: বিএনপি যদি নির্বাচনে না আসে তাহলে কী নির্বাচন গ্রহণযোগ্যতা পাবে?

ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া: খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকার কারণে দুদকের মামলার প্রেক্ষিতে দীর্ঘ দশ বছর মামলা পরিচালনা বা শুনানির পর আদালত তাকে সাজা দিয়েছে। খালেদা জিয়া বিএনপি চেয়ারপার্সন বা সাবেক প্রধানমন্ত্রী। তার চেয়ে বড় পরিচয় তিনি সাজাপ্রাপ্ত আসামী। তিনি সাজাপ্রাপ্ত হয়েই কারাগারে আছেন। আইনী প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই, আদালতে নির্দোষ প্রমাণ করে তাকে বেরিয়ে আসতে হবে। খালেদা জিয়াকে যদি ছেড়ে দেওয়া হয় তাহলে বাংলাদেশে কোন কারাগার রাখার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করিনা। খালেদা জিয়াকে ছেড়ে দিলে বাংলাদেশের বিভিন্ন কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত যেসব আসামী আছে তাদেরকেও আমরা ছেড়ে দিতে হবে। শুধু খালেদা জিয়া নয়, পৃথিবীর অন্যান্য রাষ্ট্রেও রাজনীতিবিদরা সাজা পায়, সাজা ভোগ করে। সাম্প্রতিক সময়ে ভারতে মারা গেছেন জয়ললিতা। তিনি দীর্ঘদিন মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। জয়ললিতা  মারা যাওয়ার পর তার সাড়ে তিন`শ জন সমর্থক আত্মহত্যা করেছেন। কিন্তু জয়ললিতাও দুর্নীতির দায়ে সাজা ভোগ করেছেন। তিনি আইনী প্রক্রিয়ায় নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করে বের হয়ে এসেছেন। খালেদা জিয়াকেও আদালতের রায় নিয়ে বেরিয়ে আসতে হবে। তাদের নেতারা এখন যা বলছে করছে তা অযৌক্তিক। তারা যদি আইনী প্রক্রিয়া না মানেন তাহলে আমরা ধরে নিতে হবে - সহিংসতার কাজ, হত্যার কাজ, লুণ্ঠনের কাজ- যা তার দল বরাবর করেছেন, তারা সেই পথে যেতে চান। সেটা কারো জন্য কোন মঙ্গল বয়ে আনবে না।

একুশে টেলিভিশন অনলাইন: আওয়ামী লীগের তরুণ নেতা হিসেবে নির্বাচন নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী?

ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ একটি বড় রাজনৈতিক দল। আপনি আমাকে তরুণ বললেও আমি নিজেকে তরুণ মনে করিনা। আমার চেয়ে কম বয়সে অনেক লোক পৃথিবীতে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী হয়েছে। যারা অত্যন্ত সফল। বঙ্গবন্ধু মাত্র ৫১ বছর বয়সে স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছেন। বঙ্গবন্ধু যখন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন তখন তার বয়স চল্লিশের নিচে। যেহেতু আওয়ামী লীগ একটি পুরনো সংগঠন- সেই বিবেচনায় আমাদের তরুণ মনে হতে পারে। এখানে কর্মী হিসেবে কাজ করতে পারা গর্বের ব্যপার। গত বিশতম কাউন্সিলে নেত্রী আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন- আমি চেষ্টা করছি আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব সেটা যথাযথভাবে পালন করতে। আমি আমার অবস্থান থেকে সাধ্যমত চেষ্টা করে যাচ্ছি। শুধু আমি নয়, আমাদের দলের সহকর্মী, সহযোদ্ধারা দিনরাত পরিশ্রম করছেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী পাঁচ ঘণ্টা ঘুমান। ওনি তো ওনার সারাটা জীবন উৎসর্গ করেছেন এদেশের মানুষের কল্যাণের জন্য। আমরা তাকেই অনুসরণ করি।

একুশে টেলিভিশন অনলাইন: আপনি কী আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন?

ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া: না, আমি প্রার্থী হচ্ছিনা। এখানে প্রার্থী হওয়ার মতো অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও যোগ্য ব্যক্তি রয়েছেন। প্রার্থীতার মানদণ্ডে তারা অনেক এগিয়ে। আমি মনে করি যাদের জনভিত্তি প্রবল, যারা জনপ্রিয়, যারা এমপি হওয়ার জন্য দীর্ঘদিন পরিশ্রম করছেন তার মনোনয়ন পাওয়া উচিত। মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের জিতিয়ে আনার জন্য আমি কাজ করব।

একুশে টেলিভিশন অনলাইন: দাদা, আপনাকে ধন্যবাদ।

ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া: আপনাকেও ধন্যবাদ।