লবনের চাহিদা এবং উৎপাদনের প্রকৃত চিত্র নতুন করে নিরুপন করতে হবে
প্রকাশিত : ১১:৪১ এএম, ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ বুধবার | আপডেট: ১১:৪১ এএম, ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ বুধবার
ভোক্তা এবং চাষিদের স্বার্থ রক্ষায় লবনের চাহিদা এবং উৎপাদনের প্রকৃত চিত্র নতুন করে নিরুপন করতে হবে বলে মনে করছেন এ শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। অভ্যন্তরিণ উৎপাদনকে গুরুত্ব দিয়ে চাহিদার বাকিটা আমদানির ব্যবস্থা না করলে সংকট আরো বাড়বে বলেও আশঙ্কা তাদের। এদিকে কোরবানী মৌসুমে প্রয়োজনীয় বাড়তি লবন সরবরাহ নিয়ে সংশয়ে আছেন ব্যবসায়ীরা।
সরকারি হিসেবে চলতি বছর দেশে অপরিশোধিত লবন উৎপাদন হয়েছে সাড়ে পনের লাখ টন। কিন্তু বছরে লবনের চাহিদা সাড়ে ষোল লাখ টন। তবে এটি পরিশোধিত না অপরিশোধিত লবন সেটি স্পষ্ট নয়। লবন ব্যবসায়ী ও বিশ্লেষকদের মতে বছরে এই পরিমান পরিশোধিত লবনের চাহিদা থাকলে অপরিশোধিত লবন লাগবে ২০ থেকে ২২ লাখ টন।
তাদের মতে দেশে উৎপাদনের পর চাহিদার বাকিটা প্রকৃত ব্যবসায়ীদের আমদানির সুযোগ দিলে নিয়ন্ত্রনে থাকবে লবনের বাজার।
পাশাপাশি যে কৃষকের স্বার্থ রক্ষায় লবন আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা, তারা আসলে কতটুকু সুবিধা পাচ্ছেন তাও খতিয়ে দেখতে হবে নতুন করে।
এদিকে কোরবানীর মৌসুমে চামড়া শিল্পে প্রয়োজন হয় বাড়তি লবন। এ লবনের সরবরাহ নিয়ে সংশয়ে আছেন ব্যবসায়ীরা।