ঢাকা, রবিবার   ২৪ নভেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ৯ ১৪৩১

আজ বিশ্ব পর্যটন দিবস

প্রকাশিত : ০৯:২১ এএম, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ মঙ্গলবার | আপডেট: ০৯:২১ এএম, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ মঙ্গলবার

বিপুল সম্ভাবনাময় দেশের পর্যটন খাত। ধর্মীয় স্থান, প্রত্মতাত্ত্বিক নিদর্শন এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশে সেই সম্ভাবনা কাজে লাগাতে প্রয়োজন রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ। সংশ্লিষ্টদের মতে, পর্যটন শিল্পে নজর দিলে যেমন বাড়বে জাতীয় আয়, তেমনি ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে উঠবে দেশের। এমন সম্ভাবনা সামনে রেখে আজ পালিত হচ্ছে বিশ্ব পর্যটন দিবস। পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ১২০ কিলোমিটার হলেও, ব্যবহার হচ্ছে মাত্র কয়েক কিলোমিটার। কক্সবাজার সৈকতের পথ ধরেই সৌন্দর্যের শ্রীবৃদ্ধি ঘটিয়েছে ইনানী সৈকত, মহেশখালীর আদিনাথ মন্দির, হিমছড়ির ঝরনা আর ডুলা হাজারার সাফারীপার্ক সহ অসংখ্য আকর্ষনীয় স্থান। বৈচিত্রের আরেক নাম সুন্দরবন। বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট। সারি সারি সুন্দরী গাছ, গোলপাতার ফাঁকে চিত্রা হরিণের অবাধ বিচরণ। রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার। ইউনেস্কো এই বিচিত্র রহস্যময় বনকে বিশ্ব ঐতিহ্য স্বীকৃতি দিয়ে বলেছে- সুন্দরবন ‘বিশ্ব মানবতার সম্পদ’। দেশে এমন অসংখ্য সৌন্দর্যের মধ্যে লুকিয়ে আছে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা। তবে, টেকসই পর্যটন শিল্পের জন্য নিরাপত্তা ও প্রয়োজনীয় সুবিধা নিশ্চিত করার তাগিদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। যোগাযোগ ও থাকার ব্যবস্থা এবং সেবার মান উন্নত হলে, অভ্যন্তরীণ পর্যটন ব্যবস্থা থেকেই জাতীয় রাজস্বের একটি বড় অংশ নিশ্চিত হতে পারে বলে মনে করেন এই খাতে জড়িতরা।