পর্যটন শিল্পের প্রসারের মাধ্যমে দেশে ব্যাপক কর্মসংস্থান ও দারিদ্র বিমোচন সম্ভব
প্রকাশিত : ১১:৩৮ এএম, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ বৃহস্পতিবার | আপডেট: ১১:৩৮ এএম, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ বৃহস্পতিবার
পর্যটন একটি বহুমাত্রিক শ্রমঘন শিল্প। এই শিল্পের প্রসারের মাধ্যমে দেশে ব্যাপক কর্মসংস্থান ও দারিদ্র বিমোচন সম্ভব। সরকারি বরাদ্দ বৃদ্ধি, ব্যক্তি উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করা এবং সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় পর্যটনের মডেল হতে পারে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল এন্ড ট্যুরিজম কাউন্সিলের সমীক্ষা অনুযায়ি, ২০১১ সালে বাংলাদেশের জিডিপিতে পর্যটন শিল্পের অবদান ছিল ২ দশমিক ২ ভাগ। ২০১২ সাল থেকে এই হার আরো বেড়েছে।
বিশ্বে এখন পর্যটকের সংখ্যা প্রায় ৯০ কোটি। ২০২০ সাল নাগাদ এই সংখ্যা দাঁড়াবে অন্তত ১৬০ কোটিতে। এমন ধারনা করছেন পর্যটন শিল্প নিয়ে কাজ করা ব্যক্তিরা।
বিপুল সংখ্যক এই পর্যটকের প্রায় ৭৩ শতাংশই ভ্রমণ করেন এশিয়ার দেশগুলো। এছাড়া, বিশ্ব পর্যটন সংস্থার মতে, ২০১৮ সালের মধ্যে এই শিল্পে ২৯ কোটি ৭০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। বিশ্ব জিডিপিতে অবদান রাখবে ১০ দশমিক ৫ শতাংশ। পর্যটনের এই বিশাল বাজার ধরতে পারলে দেশের অর্থনীতিতে ভিন্ন মাত্রা যোগ হবে বলে ধারণা করছেন অনেকে।
বাংলাদেশে পর্যটনের জন্য ৭৮০টি স্পট চিহ্নিত করা হয়েছে। এগুলো নিজস্ব বৈশিষ্ট্য অনুযায়ি সাজানো গেলে, পর্যটকের সংখ্যা বাড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।