ঢাকা, শুক্রবার   ২৯ মার্চ ২০২৪,   চৈত্র ১৪ ১৪৩০

মুক্তিযুদ্ধে চলচ্চিত্র শিল্পীরা (ভিডিও)

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১১:৪৫ এএম, ১০ মার্চ ২০১৯ রবিবার

পরাধীনতার শৃঙ্খল মুক্ত হতে অস্ত্র হাতে নেমেছিলেন চলচ্চিত্রে অভিনেতারাও। স্বাধীনতার পর লাল সবুজের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তৈরি হয়েছে অনেক চলচ্চিত্র। জাতির সূর্য সন্তানদের আত্মত্যাগ আর সাহসী ঘটনাবলীকেই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ওইসব চলচ্চিত্রে। তবে নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরতে আরো বড় পরিসরে চলচ্চিত্র নির্মানের প্রয়োজন আছে বলেই মনে করেন মুক্তিযোদ্ধা অভিনেতারা।

বাংলার ইতিহাসের মহত্তম অধ্যায় মুক্তিযুদ্ধ। কোটি বাঙ্গালির আত্মত্যাগ, লাখো যুবকের জীবন উৎসর্গ, মা বোনদের দৃঢ় মনোবলের কাহিনীগুলিই বাংলা চলচ্চিত্রে উঠে এসেছে নানা সময়।

স্বাধীন দেশের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম চলচ্চিত্র ১৯৭২ সালে মুক্তি পায় ওরা ১১জন।

পরবর্তী সময়ে নির্মিত হয় খান আতাউর রহমানের আবার তোরা মানুষ হ, নারায়ণ ঘোষের আলোর মিছিল, তানভির মোকাম্মেলের নদীর নাম মধুমতি, তারেক মাসুদ ও ক্যাথরিন মাসুদের মাটির ময়নাসহ বেশ কিছু কালজয়ী চলচ্চিত্র।

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে উল্লেখযোগ্য সিনেমাগুলির মধ্যে রয়েছে, হাঙ্গর নদী গ্রেনেড, শ্যামল ছায়া, খেলাঘর, আগুনের পরশমনি, গেরিলা।

বঙ্গবন্ধুর ডাকে ঝাপিয়ে পড়েছিলেন চলচ্চিত্র অঙ্গনের অনেকেই। তাদেরই একজন নায়ক ফারুক। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বৃহৎ পরিসরে চলচ্চিত্র নির্মাণ করা দরকার বলেই মনে করেন এই মুক্তিযোদ্ধা।

সিংক: আকবর হোসেন পাঠান ফারুক।

চলচ্চিত্রের মাধ্যমেই নতুন প্রজন্মকে মুক্তিসংগ্রামের সঙ্গে আরো বেশী পরিচিত করা প্রয়োজন বলেও জানান তিনি।

মুক্তিযুদ্ধ জাতির গৌরব। স্বাধীন রাষ্ট্রে মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগ শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে জাতি- এ প্রত্যাশা সবার।