ঢাকা, সোমবার   ২৫ নভেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ১০ ১৪৩১

সারাদেশে গোপনে চলতে থাকে গেরিলা যুদ্ধের প্রশিক্ষণ (ভিডিও)

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১২:৫৭ পিএম, ১৩ মার্চ ২০১৯ বুধবার | আপডেট: ০১:২৩ পিএম, ১৩ মার্চ ২০১৯ বুধবার

উত্তাল মার্চের এই দিনে স্বাধীনতার দাবিতে কর্মবিরতি পালন করে তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের সিভিল সার্ভিস এ্যাসোসিয়েশন। আন্দোলন পরিচালনায় নিজেদের একদিনের বেতন দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় তারা। রাজপথে নেমে আসে পূর্ব পাকিস্তান সাংবাদিক ইউনিয়নও। এদিকে, শুধু আন্দোলন-সংগ্রাম, মিছিল-সমাবেশ নয়, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সারাদেশে গোপনে চলতে থাকে গেরিলা যুদ্ধের প্রশিক্ষণ।

বাংলার স্বাধীনতা অনিবার্য। মার্চের শুরু থেকে উত্তপ্ত হতে থাকা পূর্ব পাকিস্তানের রাজনীতি ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের পর নতুন মাত্রা পায়। শঙ্কিত হয়ে পড়ে হানাদার শিবির। বিরোধী দলের নেতারা পাকিস্তানের অনিবার্য ভাঙ্গন নিশ্চিত বুঝতে পেরে একাত্তরের এ দিন জরুরী বৈঠক শেষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের আহ্বান জানায়। আন্দোলন দমনে নিষ্ঠুর পরিকল্পনা করতে থাকে পাকিস্তান সরকার।

পাক বাহিনীর ষড়যন্ত্রের গন্ধ আকাশে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। ভয়ংকর কিছু ঘটতে যাচ্ছে এমন আঁচ করতে পেরে চূড়ান্ত যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার প্রস্তুতি শুরু করে বাংলার কৃষক শ্রমিক জনতা।

জমিয়াতুল ওলেমা ইসলামিয়া সংসদীয় দলের নেতা মাওলানা মুফতি মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সভায় পূর্ব পাকিস্তান থেকে সামরিক আইন প্রত্যাহার, ২৫ শে মার্চের আগে ক্ষমতা হস্তান্তর এবং  সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নেয়ার আহ্বান জানানো হয়।

সব হুমকি ধামকি উপেক্ষা করে বাঙ্গালী এগিয়ে যেতে থাকে সশস্ত্র বিপ্লবের দিকে।

বিস্তারিত দেখুন ভিডিওতে :

এসএ/