ঢাকা, শনিবার   ২৩ নভেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ৯ ১৪৩১

আজ ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস (ভিডিও)

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১১:০০ এএম, ২৬ মার্চ ২০১৯ মঙ্গলবার | আপডেট: ১২:২৮ পিএম, ২৬ মার্চ ২০১৯ মঙ্গলবার

আজ ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস। লাশের ধ্বংশস্তুপ থেকে রক্তরাঙা সূর্যের পূর্বাভাষের দিন আজ। সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের সূচনা হওয়ায় এটি আমাদের জাতীয় দিবসও বটে। ৩০ লাখ শহীদের আত্মবলিদান আর লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি লাল-সবুজের পতাকা। যুদ্ধদিনের নানান ঘটনা পরম্পরা আর আজকের বাংলাদেশের প্রত্যাশার কথাই জানাচ্ছেন অখিল পোদ্দার।

৪৮ বছর আগে, একাত্তরের ২৬ শে মার্চ সশস্ত্র প্রতিরোধ যুদ্ধে নেমেছিলেন লক্ষ বাঙালি।

এরই ধারাবাহিকতায় নয় মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর ১৬ ডিসেম্বর অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা¡। বাঙালি জাতি পেয়েছিল একটি স্বাধীন দেশ, একটি পতাকা আর জাতীয় সঙ্গীত। রক্তের অক্ষরে বিশ্ব ভূ-খন্ডের বুকে লেখা হয়েছিল একটি নামÑবাংলাদেশ।

২৫শে মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানীবাহিনী যে নির্মম হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল তা স্পষ্ট হয়েছিল ২৬শে মার্চ। শুধু ঢাকাতেই নয় যশোর, চট্টগ্রাম সেনানিবাসসহ অন্যান্য স্থানেও ধ্বংশযজ্ঞ চালিয়েছিল বর্বর পাকবাহিনী। তারপর, যুদ্ধ ক্রমশ ছড়িয়ে পড়েছিল শহর থেকে প্রত্যন্ত এলাকায়।

মূলত: ৭মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণ আর তাঁকে গ্রেফতারের আগমূহূর্ত পর্যন্ত দেয়া নানামূখী ঘোষণাই ছিল মুক্তিকামী বাঙালির বীরত্বগাঁথার অমর আখ্যান। কারাগারে যাবার আগে যার যতোটুকু প্রয়োজন সেই বার্তাই রেখে যান বাংলার মুকুটহীন স¤্রাট শেখ মুজিব। ততোক্ষণে ইপিআরের বাঙালি সেনাদের সঙ্গে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছে ছাত্র-জনতা, কৃষক মজুর আর কুলি-শ্রমিকেরা।

এরই ধারবাহিকতায় ১৭ এপ্রিল মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলায় শপথ নেয় স্বাধীন বাংলার প্রথম সরকার। আনুষ্ঠানিক কাঠামো লাভ করে বাঙালির স্বাধীনতা যুদ্ধ।

মুক্তিকামী বাঙালির এই বীরত্বগাঁথা তাই সব বয়সী মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেবার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন মুক্তিযোদ্ধারা।

বিস্তারিত দেখুন ভিডিওতে :

এসএ/