ঢাকা, সোমবার   ২৫ নভেম্বর ২০২৪,   অগ্রাহায়ণ ১০ ১৪৩১

আজ আইইবির ৭১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ০৮:৪৩ এএম, ৭ মে ২০১৯ মঙ্গলবার | আপডেট: ১১:৩৬ এএম, ৭ মে ২০১৯ মঙ্গলবার

ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের (আইইবি) ৭১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ ৭ মে। দিবসটিকে ‘ইঞ্জিনিয়ার্স ডে’ হিসেবে প্রতি বছর পালন করে আসছে আইইবি। উৎসবমুখর পরিবেশে দিবসটি উদযাপন করবেন প্রকৌশলীরা।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ সকাল ৮টায় আইইবি সদর দফতর, রমনা, ঢাকা প্রাঙ্গণে জাতীয় ওআইইবির পতাকা উত্তোলন, শপথ গ্রহণ, র‌্যালি অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া আইইবির বিভিন্ন প্রকৌশল বিভাগ, কেন্দ্র/উপকেন্দ্র এবং ওভারসীস চ্যাপ্টারসমূহে মাসব্যাপী ইঞ্জিনিয়ার্স ডে-এর কর্মসূচি পর্যায়ক্রমে অনুষ্ঠিত হবে।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তারা আইইবির সব প্রকৌশলীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এবং প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সফলতা কামনা করেছেন।

‘উন্নত জগত গঠন করুন’- এ আদর্শকে সামনে রেখে জাতীয় উন্নয়ন তথা দেশ গড়ার দৃঢ় অঙ্গীকার নিয়ে ১৯৪৮ সালের ৭ মে যাত্রা শুরু করে আইইবি। প্রতিষ্ঠানটি দেশের প্রকৌশলীদের একমাত্র জাতীয় পেশাজীবী প্রতিষ্ঠান।

১৯৪৮ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির পর আইইবি-ই একমাত্র জাতীয় প্রতিষ্ঠান, যার সদর দফতর বাংলাদেশে অর্থাৎ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম কাউন্সিল সভা অনুষ্ঠিত হয় ২৬শে ডিসেম্বর ১৯৭১ (বিজয়ের মাত্র ১০ দিনের মধ্যে), সেই সভাতেই ‘ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স পাকিস্তান’ নাম পরিবর্তিত হয়ে ‘ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ নামকরণ করা হয়।

আইইবির প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী মো. আবদুস সবুর এবং সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী খন্দকার মনজুর মোর্শেদ বলেন, প্রকৌশল শিক্ষার মানোন্নয়ন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধন, বিশ্বের নিত্য নতুন, আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে প্রকৌশলীদের পরিচয় করে দেয়া, বিদেশি প্রযুক্তিকে দেশোপযোগী করে প্রয়োগ, বিভিন্ন কারিগরি ইস্যু, উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সরকারকে পরামর্শ ও সিদ্ধান্ত প্রণয়নে সহযোগিতা করা এবং প্রকৌশলীদের মেধা ও সৃজনশীলতার বিকাশ সাধনে ৭১ বছর থেকে অবিরাম প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে আইইবি। সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে এগিয়ে নিতে আইইবি সব সময় বদ্ধ পরিকর। 

এসএ/